এইমাত্র পাওয়া

প্রয়োজন শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ, কমাতে হবে গ্রাম ও শহরের বৈষম্য

মো. ইকরামুল হকঃ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন শিক্ষাক্রমের কর্মযজ্ঞ এক বছর অতিবাহিত হলো। শুধু ষষ্ঠ শ্রেণিতে ২০২২ সালে প্রথম নতুন এই কার্যক্রম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ৬২টি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা হয়। যার মধ্যে মাধ্যমিক স্কুল ৫১টি, মাদ্রাসা ৯টি এবং ২টি কারিগরি বিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ সকল প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত সকল শিক্ষার্থী এর আওতায় আনা হয়নি। ষষ্ঠ শ্রেণির একটি শাখাকে নতুন কারিকুলাম এবং অন্যদের আগের কারিকুলামে পাঠদান করা হয়। এতে করে নতুন কারিকুলামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উভয়ই এর প্রশংসা করতে থাকেন। এমনকি অনেকে নতুন শিক্ষাক্রমে যোগ দেওয়ার জন্য দেনদরবারও করেন।

পরীক্ষামূলক পাঠদান সম্পন্ন হওয়ার পর ২০২৩ সাল থেকে সারাদেশে ১ম, ২য়, ৬ষ্ঠ এবং ৭ম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলামে পাঠদান শুরু করা হয়। যদিও প্রাথমিক স্তরের কোনো বিদ্যালয় পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের আওতায় ছিল না। এরপর শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। ফলে সারাবছর নতুন কারিকুলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা এসব সমালোচনার জবাব দিতেই ব্যস্ত ছিলেন। তাদের দেওয়া জবাবগুলো সাধারণ মানুষ বা অভিভাবকদের কাছে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়েছে এমন প্রতীয়মান হয়নি। বরং সমালোচনার ইতিবাচক সমাধান দেওয়ার চাইতে সমালোচকদের ঘায়েল করার চেষ্টাই বেশি হয়েছে।

শুধুই কি পাঠ্যক্রম। সমালোচনা শুরু হয় এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত পাঠ্যবই নিয়েও। সমাজ বিজ্ঞান বইয়ে মানুষের জন্ম বা বিবর্তনের বর্ণনা অনেকেরই পছন্দ হয়নি। তাছাড়া সমালোচকদের মতে মধ্যযুগের ইতিহাস অংশে তৎকালীন মুসলিম শাসকদের ভূমিকা হেয় করা হয়েছে। এ সকল অভিযোগ আমলে নিয়ে কর্তৃপক্ষ তদন্তে নামে। ফল হলো পরবর্তীতে বইটি প্রত্যাহার করা হয়। এবার বিজ্ঞান বইয়ের পালা। অভিযোগ আসে কুম্ভিলকবৃত্তির। অন্যের প্রকাশিত লেখা হতে হুবহু অনুবাদ করে নিজেদের নামে চালিয়ে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য আমাদের সংস্কৃতির বিপরীতে গিয়ে লেখক-সম্পাদকরা বিবৃতি দিয়ে তাদের ভুল স্বীকার করে নেন। এজন্য তারা সাধুবাদ পেতেই পারেন। এর প্রেক্ষিতে এনসিটিবি নতুন পাঠ্যবইগুলোর ব্যাপারে শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে একসঙ্গে নিয়ে নতুন করে ভুলগুলো সংশোধনের উদ্যোগ নেয়। একটি পাঠ্যপুস্তকে সম্পাদক-লেখক হিসেবে ৮ থেকে ১০ জনের নাম থাকে। যাদের মধ্যে অধিকাংশই হলেন বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষক। অথচ ফি বছর পাঠ্যবইয়ে ভুল থেকেই যাচ্ছে। ফলে পুরো টিম একসঙ্গে কাজ করছে বলে মনে হয় না। তাছাড়াও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সম্পাদনা শাখার অদক্ষতা বা দুর্বলতাও রয়েছে।

পাঠদান পুরোদমে শুরু হওয়ার পর দেখা দেয় আরেক সমস্যা। নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হয়। ফলে তথাকথিত পরীক্ষা না থাকায় অভিভাবকদের কাছ থেকে শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে না বসার অভিযোগ আসতে থাকে। বিশেষ করে মফস্বল এবং প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে। শিক্ষার্থীরাও এর সুযোগ নিতে থাকে। আধুনিক এই শিক্ষা ব্যবস্থায় পরীক্ষাহীন কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের শেখানোর কৌশলটি তার জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব তো পড়বেই না, বরং তা আরও সমৃদ্ধ হবেÑ এ বার্তাটি কর্তৃপক্ষ যথাযথভাবে তুলে ধরতে পারেনি বলে অনেকে মনে করেন। অ্যাসাইনমেন্টনির্ভর এই কার্যক্রমে শ্রেণিকক্ষে দলগত কাজ বেশি করতে হয়। ফলে যিনি দলনেতা বা ক্যাপ্টেন হন তার ওপর চাপ পড়ে যায় কাজটি শেষ করার। দলের অনেক সদস্যের সম্পৃক্ত না হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। আবার দলনেতা নির্বাচন নিয়েও নানা কথা শোনা যায়। এ সকল অ্যাসাইনমেন্ট করতে গিয়ে প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ের জন্য উপকরণ কিনতে অভিভাবকদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। গ্রুপ ওয়ার্কের কারণে নিজেদের মধ্যে অন্তঃযোগাযোগের জন্য দরকার হয়ে পড়ে ইন্টারনেট সংযোগসহ উন্নত প্রযুক্তির মুঠোফোন। এর ফলে কোমলমতি শিশুদের বা উঠতি বয়সের শিক্ষার্থীদের ফোনে আসক্ত হয়ে পড়া বা এর অপব্যবহারের শঙ্কা থেকেই যায়। নতুন পাঠ্যক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় হলো শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ও কার্যকর প্রশিক্ষণ দিতে না পারা। ফলে শ্রেণিকক্ষে হাতে-কলমে শেখানোর কাজগুলো মাঝে-মধ্যেই উদ্ভট ও বিরক্তিকর হয়ে উঠছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব উঠে আসার পর শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এগুলো বিশেষ মহলের অপপ্রচার মাত্র। আসলে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে এখনই সমাধানের উদ্যোগ না নিয়ে শুধু অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপালে পরবর্তী প্রজন্ম ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

অভিজ্ঞতাভিত্তিক শ্রেণি কার্যক্রমের চারটি ধাপ হলো- বাস্তব অভিজ্ঞতা, প্রতিফলনমূলক পর্যবেক্ষণ, বিমূর্ত ধারণায়ন এবং সক্রিয় পরীক্ষণ। এগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা ছাড়া শ্রেণিকক্ষে গতানুগতিক ধারায় পাঠদান করা হলে আমাদের আগামী প্রজন্ম আবার নোট-গাইড বা কোচিং সেন্টারের কবলে পড়ে যেতে পারে। তাছাড়া পারদর্শিতাভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতিও শিক্ষকদের কাছে এখন পর্যন্ত খুব স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। এ অবস্থায় এসব থেকে বেরিয়ে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের পথ হলো সকল শিক্ষকের জন্য বাস্তবভিত্তিক কার্যকরী প্রশিক্ষণ এবং শিখন প্রক্রিয়ার সঙ্গে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

নতুন এই শিক্ষা কার্যক্রম ২০২৪ সাল হতে আরও চারটি শ্রেণিতে চালু হতে যাচ্ছে (৩য়, ৪র্থ, ৮ম, ৯ম শ্রেণি)। এরপর ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশে এবং ২০২৭ সাল হতে দ্বাদশ শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। নতুন পাঠ্যক্রমে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ধরনও পাল্টাচ্ছে। বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষা হবে শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচি অনুসারে। এইচএসসিতে দুটি বোর্ড পরীক্ষা হবে। একটি একাদশ শ্রেণিতে, অপরটি দ্বাদশে। এই দুটি পরীক্ষার ফল একত্রিত করে এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে আবশ্যিক বিষয়গুলোর শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে ৩০ শতাংশ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে ৭০ শতাংশ। অবশিষ্ট ঐচ্ছিক বিষয়ের শতভাগ মূল্যায়ন করা হবে ধারাবাহিক শ্রেণি কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে। এ বছর হতে আমাদের পাঠ্যক্রমে দীর্ঘদিন ধরে চলা নবম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন থাকছে না। অর্থাৎ, দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য থাকবে অভিন্ন সিলেবাস। একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে শিক্ষার্থীরা পছন্দমতো বিভাগে পড়তে পারবে। এ কার্যক্রমে প্রাক প্রাথমিকে কোনো বই থাকছে না। শিক্ষকরাই শ্রেণিকক্ষে সরাসরি শেখাবেন। ১ম থেকে ৩য় শ্রেণিতে বই থাকবে তিনটি। তবে কোনো পরীক্ষা থাকবে না। বছর শেষে মূল্যায়ন হবে শ্রেণিকক্ষে চলা শিখন কার্যক্রমের ভিত্তিতে। পরের শ্রেণিগুলোতে অবশ্য পরীক্ষা ও ধারাবাহিক মূল্যায়ন দুটিই থাকবে। ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০ শতাংশ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে হবে ৪০ শতাংশ। এছাড়া ধর্মশিক্ষা, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং চারুকলা বিষয়গুলোর পুরোটাই মূল্যায়ন হবে শ্রেণি কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে। ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম শ্রেণিতেও বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০ শতাংশ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে হবে ৪০ শতাংশ। বাকি ধর্মশিক্ষা, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, জীবন ও জীবিকা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়গুলোর পুরোটাই মূল্যায়ন হবে শ্রেণি কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে। ৯ম ও ১০ম শ্রেণির ক্ষেত্রে আগের ন্যায় আবশ্যিক বিষয়গুলোর শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে ৫০ শতাংশ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে ৫০ শতাংশ। অবশিষ্ট বিষয়গুলো অন্যান্য শ্রেণির মতো শ্রেণি কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে ধারাবাহিক মূল্যায়ন করা হবে। গ্রেডিং পদ্ধতির পরিবর্তে নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে তিনটি চিহ্ন দিয়ে। এগুলো হলো ত্রিভুজ, বৃত্ত এবং চতুর্ভুজ। ত্রিভুজ দিয়ে বোঝায় শিক্ষার্থী ‘দক্ষ’, বৃত্ত দিয়ে ‘অগ্রগামী বা মিডিয়াম’ এবং চতুর্ভুজ দিয়ে পারদর্শিতার ‘প্রারম্ভিক স্তর’।

অনেকের মতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুতির ঘাটতি রয়েছে। তা পূরণে ব্যাপক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালাতে হবে, যাতে শিক্ষকরা নিজেকে যোগ্য করে তুলতে পারেন। তাছাড়া মূল্যায়নের বিষয়টিও আরও সহজীকরণ বা স্পষ্ট হওয়া দরকার, বিশেষ করে অভিভাবকদের জন্য। নতুন শিক্ষাক্রমটি সনাতন পদ্ধতির চেয়ে বেশ আলাদা। এটি একটি অংশগ্রহণমূলক পাঠ্যক্রম। এক্ষেত্রে শিক্ষাক্রমে যেভাবে হাতে-কলমে শেখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে তাতে আমাদের বর্তমান শ্রেণিকক্ষের আকার (শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায়) বড় বাধা। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর আদর্শ অনুপাত ধরা হয় ১ঃ২০। যা আমাদের দেশে ১৪২ (সূত্র : ব্যানবেইস-‘বাংলাদেশ শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০১৬’)। সময় পরিক্রমায় আরও বেড়েই চলেছে। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষাক্রমটির উপযোগিতা বোঝার জন্য আরও সময় দিতে হবে।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, পাঠ্যক্রম পরিবর্তনশীল। সময়, যুগের চাহিদা এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থা অপরিহার্য। ফলে পরিবর্তনে কারও আপত্তি থাকার কথা নয়। পরিবর্তনের সঙ্গে সকল মহলের খাপ খাওয়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে। সেটি না হওয়ায় হয়তোবা কিছুটা সমালোচনা হচ্ছে। ধরা যাক, শিক্ষার্থীরা ডিম ভাজা শিখবে (গত বছরের আলোচিত ঘটনা)। এতে আপত্তির কিছু থাকার কথা নয়। কিন্তু আপত্তির জায়গাটা হলো আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে কাজটি করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে কি না? এক কথায় শিক্ষাক্রমটি বাস্তবায়নে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রস্তুতির ঘাটতি, সংশ্লিষ্টদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাব, অবকাঠামোর সীমাবদ্ধতা, শ্রেণিকক্ষে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত, গ্রাম ও শহরের বৈষম্য, শিক্ষকের গুণগত মান ইত্যাদি। বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন এটাই আমাদের চাওয়া।

ইতোমধ্যেই এনসিটিবি নতুন বই এবং রুটিন শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেছে। প্রায় ৩১ কোটি বই দিতে পারার জন্য সংশ্লিষ্টরা ধন্যবাদ পেতেই পারেন। নতুন রুটিন অনুযায়ী প্রাথমিকের ক্লাস হবে সকাল ৯টা হতে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে এক শিফটের স্কুলের জন্য সময়সূচি সকাল ১০টা হতে বিকেল ৫টা এবং দুই শিফটের স্কুলগুলো চলবে সকাল সাড়ে ৭টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (দুই ভাগে)। শিক্ষা জাতির মেরুদ-। বিষয়টি প্রবাদ নয়, বাস্তবতা। ফলে আগামী প্রজন্মকে যোগ্য সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সরকারের এই মহৎ উদ্যোগটি সফলতা পাকÑ এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : অধ্যাপক, কো-অর্ডিনেটর, শিক্ষাসাগর

শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/০৮/০১/২০২৪

দেশ বিদেশের শিক্ষা, পড়ালেখা, ক্যারিয়ার সম্পর্কিত সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, ছবি, ভিডিও প্রতিবেদন সবার আগে দেখতে চোখ রাখুন শিক্ষাবার্তায়

“মুক্তমত ও সাক্ষাৎকার কলামে প্রকাশিত নিবন্ধ লেখকের নিজস্ব। শিক্ষাবার্তা’র সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে মুক্তমত ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক ও আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের;- শিক্ষাবার্তা কর্তৃপক্ষের নয়।”


Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.