ঢাকাঃ সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় আরও দুই আসামি আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
সোমবার (২২ এপ্রিল) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক মো. আমিরুল ইসলাম দুই আসামি মাকসুদুর রহমান মামুন ও সরদার গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তাফিজুর রহমানকে আদালতে হাজির করেন। এরপর তারা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদের আদালত মাকসুদুর রহমান মামুনের এবং আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসীমের আদালত সরদার গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তাফিজুর রহমানের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
আদালতে মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জালাল উদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ১ এপ্রিল একই অভিযোগে গ্রেপ্তার হন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান। শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী মোছা. সেহেলা পারভীনের নাম উঠে আসে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সেহেলা পারভীনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
শিক্ষাবার্তা ডটকম/এএইচএম/২২/০৪/২০২৪
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.
শিক্ষাবার্তা ডট কম অনলাইন নিউজ পোর্টাল
