পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, এমপি বলেছেন—আমরা উন্নতির যে স্তরে আছি সেটা এখনো টেকসই নয়। তাই সকল ক্ষেত্রে আমাদের কাজ করতে হবে। এনজিওদের কাজে জনগণ উপকৃত হচ্ছে, সরকারেরও উপকার হচ্ছে। এনজিওদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বৃত্তি চরম ভালো কাজ।
আমাদের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী হচ্ছে। আমাদের দেশে অনেকে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন তবে আমাদের আত্মপরিচয়ের ক্ষেত্রে কোনো আপস করব না।
২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপি-৫ প্রাপ্ত দরিদ্র পরিবারের মধ্যে আশা কর্তৃক ১ হাজার ৫০০ কৃতী শিক্ষার্থীদের সম্প্রতি এককালীন বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, ‘আমরা দাসত্বের সময় পার করে স্বভূমি পেয়েছি; সেখানে আপস করব না। মানব জাতির সাথে আমরা সংযুক্তি চাই।
নিম্নজাতি হিসেবে পড়ে থাকব না। মত ভিন্ন থাকা দোষের নয়, কিন্তু কোনো মত চাপিয়ে দেয়া ঠিক নয়। তিনি বলেন, আমাদের বাস্তবিক শিক্ষা নিতে হবে, মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আশার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আশার প্রেসিডেন্ট মো. সফিকুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, আমরা ছিলাম দাতানির্ভর। এখন আমরা নিজেরা অনুদান দিতে পারি। আমরা শিক্ষা দিচ্ছি কীভাবে আত্মনির্ভর হতে হয়। বৃত্তি প্রদান হলো একটি অনুপ্রেরণা।
অনুষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এককালীন ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়। এতে আশার ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ আজিজসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.