নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাঃ শিখন ঘাটতি কাটাতে শনিবার অস্থায়ীভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে পাঠদান অব্যাহত আছে। শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়ে এ তথ্য জানোনো হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে নতুন কারিকুলামের নির্দিষ্ট দিনগুলো সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে শ্রুক্রবারও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হবে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
সেসময় তিনি বলেন,বলেন, বাংলাদেশের একেক অঞ্চলের তাপমাত্রা একেক রকম। এখন উত্তরপূর্বাঞ্চল ও হাওড় এলাকার তাপমাত্রা কম। তবে অতি বৃষ্টিতে কয়েকদিনের মধ্যেই সেখানে বন্যার কারণে পাঠদান বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে লার্নিং গ্যাপ কমাতে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন শুক্রবারেও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
তাপপ্রবাহ, শৈত্যপ্রবাহ, বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির সিদ্ধান্ত নিতে স্থানীয়ভাবে বিশেষ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নীতিমালা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আর বর্তমানে যে শনিবারে শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয় তা স্থায়ী নয়।
মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২৪ জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাপপ্রবাহ, শৈত্যপ্রবাহ, বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির সিদ্ধান্ত নিতে স্থানীয়ভাবে বিশেষ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নীতিমালা করা হবে বলে । আর বর্তমানে যে শনিবারে শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয় তা স্থায়ী নয়।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যালয়গুলোর জন্য আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে। এখন প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ, বেশ কিছু দিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটি নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেওয়া হতো। সেটি শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যালয়গুলোর জন্য আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে। এখন প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ, বেশ কিছু দিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটি নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেওয়া হতো। সেটি শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।’
শিক্ষাবার্তা ডটকম /এএইচএম/৩০/০৪/২০২৪
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.