এইমাত্র পাওয়া

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে B.Voc কোর্স

বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা ১৩ ভাগ কারিগরি দক্ষতা সম্পন্ন । সরকার ২০২১ সনের মধ্যে এই সংখ্যাকে ২০ ভাগ ও ২০৪০ সনের মধ্যে ৬০ ভাগে উন্নীত করতে চায়। তাই দেশের সকল পর্যায়ে ভোকেশনাল কোর্স চালু করার জন্য অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে B.Voc কোর্স চালু করে কর্মজীবি মানুষদের সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি বৃত্তিমুলক শিক্ষায় শিক্ষিত করে দক্ষ জন গোষ্ঠিতে রুপান্তর করা যেতে পারে।

B.Voc প্রোগ্রামঃ
* এটি একটি স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রাম যা B.Voc বা Bachelor of Vocational ।
* বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক (ভোকেশনাল) / উচ্চ মাধ্যমিক / আলিম বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ন শিক্ষার্থীগণ কেবল B.Voc প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন করতে পারবে।

* প্রস্তাবিত B.Voc প্রোগ্রামটি ৬ সেমিষ্টার মেয়াদী । প্রতিটি সেমিষ্টারের মেয়াদ কাল ৬ মাস । B.Voc প্রোগ্রাম শেষ করতে সর্বনিম্ন ৩ বছর এবং সর্বোচ্চ ৬ শিক্ষবর্ষ সময় পাওয়া যাবে । নির্ধারিত এই সময়ের মধ্যে প্রোগ্রামটি সম্পনè করতে হবে, অন্যথায় পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে ।

* ৬০ ক্রেডিট ঘন্টার মধ্যে ১৫ ক্রেডিট ঘন্টা হচ্ছে আবশ্যিক বিষয় সমুহ । আবশ্যিক বিষয় সমুহ হচ্ছে বাংলা ২টি বিষয় (৬ ক্রেডিট), সিভিক এডুকেশন ২ টি বিষয় (৬ ক্রেডিট) ও ইংরেজী ( ৩ ক্রেডিট)।

* অবশিষ্ট ৪৫ ক্রেডিট ঘন্টা অর্জনের জন্য তিনটি কোর বিষয় নির্বাচন করতে হবে। প্রতিটি কোর বিষয়ে রয়েছে ৫টি করে কোর্স, যার মোট ক্রেডিট ঘন্টা হলো ১৫।

* প্রতিটি কোর বিষয়ের কোর্সের জন্য ৩ ক্রেডিট, যার ১ ক্রেডিট তাত্তিক ও ২ ক্রেডিট ব্যবহারিক ।
* প্রতি বছর ২ সেমিষ্টারের ব্যবস্থা থাকবে । জানুয়ারি থেকে জুন প্রথম সেমিষ্টার এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর ২য় সেমিষ্টার । পরীক্ষা নভেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে।

* প্রোগ্রামটি কয়েকটি কোর্স নির্ভর । মোট কোর্স সংখ্যা ২০টি । একজন শিক্ষার্থী প্রত্যেক সেমিষ্টারে সর্বনিম্ন ৩টি ও সর্বোচ্চ ৫টি কোর্স নিতে পারবেন।

* ডিগ্রি অর্জনের জন্য নূন্যতম ৬০ ক্রেডিট ঘন্টা সাফল্যের সাথে সমাপ্ত করতে হবে।
* সকল কোর্সে নূন্যতম উত্তীর্ন হওয়ার জন্য ক্রেডিট সি (গ্রেড পয়েন্ট ২) পেতে হবে ।

B.Voc প্রোগ্রামের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
* শিক্ষার্থীর মননশীলতা, সৌন্দর্যবোধ এবং মানবিক সহমর্মীতার বিকাশ এবং বৃত্তিমুলক, প্রযুক্তি ও আর্থ ব্যবসায়িক দক্ষতার উন্নয়ন সামনে সহায়তা দান করে সমাজে সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা।

* শিক্ষার্থীকে বৃত্তিমুলক শিক্ষায় শিক্ষিত করে আত্মকর্মসংস্থান এবং উপর্জনে সক্ষম ব্যক্তিরুপে গড়ে উঠতে সহায়তা করা।
* উচ্চতর শিক্ষার পথ সুগম ও প্রশস্ত করা ।

* প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নিমè মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে দক্ষ ট্রেড প্রশিক্ষক হিসাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করা।

* মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে ১১তম গ্রেডের দক্ষ ট্রেড প্রশিক্ষক হিসাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করা।
* শিল্পকারখানায় স্কীলড ওর্য়াকার হিসাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করা।

* কৃষি ক্ষেত্রে ও বিভিনন সার্ভিস সমুহে স্কীলড টেকনেশিয়ান হিসাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করা।
* স্কীলড ওর্য়াকার হিসাবে বিদেশে গিয়ে বৈদেশিক রেমিটেন্স এর যোগান বাড়াতে সহায়তা করা।

প্রোগ্রামের উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীঃ
* বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সনদ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী।
* বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ভোকেশনাল সনদ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী।
* উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পর লেখাপড়া করেননি এমন সংশ্লিষ্ট কর্মজীবি ব্যক্তিবর্গ।
* উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা শ্রমিক, কৃষক, গার্মেন্টসকর্মী, ব্যবসায়ী, টেইলার, ড্রাইভার, তাঁতী, হস্তশিল্পি, চর্মশিল্পি, কুমার, স্পিনার, ওয়েল্ডার, জেলে, খামারী, স্বাস্থ্য, মেকানিক, মাঝিসহ সকল পেশাজীবি জনগোষ্ঠি।
* কর্মরত ব্যক্তি যারা ভোকেশনাল শিক্ষার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে চান।
* নিয়মিত শিক্ষার্থী যারা দুরত্ব বা অন্য কোন কারণে প্রচলিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদানে অপারগ।
* অন্যান্য আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ যারা ইতিপুর্বে ¯œাতক ডিগ্রি অর্জন করেননি।

শিক্ষাদান পদ্ধতিঃ
B.Voc প্রোগ্রামটি প্রধানত দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হইবে। টিউটোরিয়াল কেন্দ্রের শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত হয়ে তাত্তিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা থাকতে হবে । বিশেষভাবে তৈরি ও মুদ্রিত স্ব শিক্ষামূলক পাঠসামগ্রীর সাহায্যে একজন শিক্ষার্থী তাঁর কর্মস্থল থেকে নিজ উদ্যোগে এই প্রোগ্রামটি শেষ করতে পারবেন।

শিক্ষাদানের মাধ্যম ও উপকরণঃ
* কোর্সভিত্তিক মুদ্রিত পাঠ্যবই যা দূরশিক্ষণ বিশেষজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী কর্তৃক রচিত হবে।
* সরকার অনুমোদিত ব্যবহারিক ট্রেনিং সেন্টারে ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন।
* প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার সামনাসামনি তাত্তিক ও ব্যবহারিক টিউটোরিয়াল ক্লাস।
* পাঠ্যসূচীভিত্তিক বেতার ও টেলিভিশন অনুষ্ঠান।
* পাঠ্যসূচী ভিত্তিক প্রণীত ব্যবহারিক ভিডিও ক্লাস।
* সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষকদের সাথে সরাসরি বা চিঠিপত্রের মাধ্যমে যোগাযোগ।

প্রোগ্রামের শিক্ষার মাধ্যমঃ
ইংরেজী ব্যতীত সকল কোর্স বাংলায়।
পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্যাবলীঃ
* প্রতিটি কোর্সের জন্য ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
* আবশ্যিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা ৮০ নম্বর ও টিএমএ (২টি) = ২০ নম্বর (১০+১০)।
* কোর বিষয়ের কোর্সের লিখিত পরীক্ষা ৬০ নম্বর, ব্যবহারিক পরীক্ষা ৩০ নম্বর ও টিএমএ (২টি)=১০ নম্বর (৫+৫)।
* ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর রেজিষ্টার্ড টেনিং অর্গানাইজেশন (RTO) থেকে প্রাপ্ত সনদের ভিত্তিতে যোগ হবে ।

NTVQF LEVEL:
NTVQF Level Pre voc-১ ও ২ঃ প্রি ভোক ট্রেইনি, NTVQF Level Nsc-১ঃ বেসিক ওর্য়াকার, NTVQF Level Nsc-২ঃ বেসিক স্কিলড ওয়ার্কার, NTVQF Level Nsc-৩ঃ সেমি স্কিলড ওয়ার্কার, NTVQF Level Nsc-৪ঃ স্কিলড ওয়ার্কার, NTVQF Level Nsc-৫ঃ হাই স্কিলড ওয়ার্কার পদে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা থাকবে।

টিচার্চ মার্কড এ্যাসাইনমেন্ট (টিএমএ)ঃ
প্রতিটি আবশ্যিক বিষয়ের টিএমএ ২০ নম্বর ও কোর বিষয়ের টিএমএ ১০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। তাই টিএমএ জমা না দিলে শিক্ষার্থী টিএমএ নম্বর থেকে বঞ্চিত হবেন, অর্থাৎ টিএমএ শুন্য(০) নম্বর প্রাপ্ত হবেন। তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টিএমএ নম্বর জমা দিতে হবে। অন্যথায় আবশ্যিক বিষয়ে লিখিত পরীক্ষায় ৮০ নম্বরের মধ্যে পাশ করতে হলে নূন্যতম ৪০ ও কোর বিষয়ের লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে হলে ৬০ নম্বরের মধ্যে নূন্যতম ৩০ নম্বর পেতে হবে ।

ক্রেডিটঃ
তাত্তিক বিষয়ে ক্ষেত্রে কোন কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা ৩(তিন) হওয়ার অর্থ হলো সংশ্লিষ্ট কোর্সের জন্য শিক্ষার্থীকে ৪৫ ঘন্টা ক্লাস পাঠ এবং ৪৫ ক্লাস ঘন্টা কোর্স সম্পর্কিত বাড়ির কাজ সম্পন্ন করতে হবে । উল্লেখ্য তাত্তিক বিষয়ের ক্ষেত্রে ১(এক) ক্রেডিট অর্থ হলো ১৫ ঘন্টা ক্লাস পাঠ এবং ১৫ ক্লাস ঘন্টা কোর্স সম্পর্কিত বাড়িরর কাজ সম্পন্ন করা। ব্যবহারিক বিষয়ে ক্ষেত্রে কোন কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা ২(দুই) হওয়ার অর্থ হলো সংশ্লিষ্ট কোর্সের জন্য শিক্ষার্থীকে ৬০ ঘন্টা ব্যবহারিক ক্লাস হাতে কলমে শিক্ষাদান এবং ৩০০ ক্লাস ঘন্টা কোর্স সম্পর্কিত কর্মক্ষেত্রে ব্যবহারিক কাজ সম্পন্ন করতে হবে । উল্লেখ্য ব্যবহারিক বিষয়ের ক্ষেত্রে ১(এক) ক্রেডিট অর্থ হলো ৩০ ঘন্টা ব্যবহারিক ক্লাসে হাতে কলমে শিক্ষাদান এবং ১৫০ ক্লাস ঘন্টা কোর্স সম্পর্কিত কর্মক্ষেত্রে ব্যবহারিক কাজ সম্পন্ন করা।

কোর্স ষ্টকচার ঃ
আবশ্যিক বিষয় সমুহ হচ্ছে বাংলা ২টি বিষয় ৩+৩=৬ ক্রেডিট, সিভিক এডুকেশন ২ টি বিষয় ৩+৩=৬ ক্রেডিট ও ইংরেজী ৩ ক্রেডিট।
(বিল্ডিং কন্সট্রাকশন ট্রেড)ঃ ম্যাশনারী এর ৫টি কোর্স ৩+৩+৩+৩+৩=১৫ ক্রেডিট, টাইলস ওয়ার্কস এর ৫টি কোর্স ৩+৩+৩+৩+৩= ১৫ রড বাইন্ডিং এর ৫টি কোর্স ৩+৩+৩+৩+৩=১৫ ক্রেডিট মোট ৪৫ ক্রেডিট।

প্রথম পদ্ধতিঃ
১ম সেমিষ্টারঃ বাংলা-১, ইংরেজী, সিভিক এডুকেশন-১ ও ২ মোট ক্রেডিট ৩ঢ৪=১২, ২য় সেমিষ্টারঃ বাংলা-২, ম্যাশনারী-১, টাইলস ওয়ার্কস-১, রড বাইন্ডিং-১ মোট ক্রেডিট ৩x৪=১২, ৩য় সেমিষ্টারঃ ম্যাশনারী-২, টাইলস ওয়ার্কস-২, রড বাইন্ডিং-২ মোট ক্রেডিট ৩X৩=৯, ৪র্থ সেমিষ্টারঃ ম্যাশনারী-৩, টাইলস ওয়ার্কস-৩, রড বাইন্ডিং-৩ মোট ক্রেডিট ৩ঢ৩=৯, ৫ম সেমিষ্টারঃ ম্যাশনারী-৪, টাইলস ওয়ার্কস-৪, রড বাইন্ডিং-৪ মোট ক্রেডিট ৩X৩=৯, ৬ষ্ঠ সেমিষ্টারঃ ম্যাশনারী-৫, টাইলস ওয়ার্কস-৫, রড বাইন্ডিং-৫ মোট ক্রেডিট ৩x৩=৯।

বিকল্প পদ্ধতিঃ
১ম সেমিষ্টারঃ বাংলা-১, ম্যাশনারী-১,২ ও ৩ মোট ক্রেডিট ৩ঢ৪=১২, ২য় সেমিষ্টারঃ সিভিক এডুকেশন-১, ম্যাশনারী-৪ও ৫ মোট ক্রেডিট ৩x৩=৯, ৩য় সেমিষ্টারঃ বাংলা-২, টাইলস ওয়ার্কস-১,২ ও ৩ মোট ক্রেডিট ৩x৪=১২, ৪র্থ সেমিষ্টারঃ সিভিক এডুকেশন-২, টাইলস ওয়ার্কস-৪ ও ৫ মোট ক্রেডিট ৩X৩=৯, ৫ম সেমিষ্টারঃ ইংরেজী, রড বাইন্ডিং-১ ও ২ মোট ক্রেডিট ৩X৩=৯, ৬ষ্ঠ সেমিষ্টারঃ রড বাইন্ডিং-৩, ৪ ও ৫ মোট ক্রেডিট ৩X৩=৯। পদ্ধতি ২ এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ১ম বর্ষ (১ম ও ২য় সেমিষ্টার) কোর্স পাশের পর D.Voc (ডিপ্লোমা ইন ভোকেশনাল) সনদ প্রাপ্ত হবেন, ২য় বর্ষ (৩য় ও ৪র্থ সেমিষ্টার) কোর্স পাশের পর AD.Voc (এডভান্স ডিপ্লোমা ইন ভোকেশনাল) সনদ প্রাপ্ত হবেন এবং ৩য় অর্থাৎ শেষ বর্ষ (১ম ও ২য় সেমিষ্টার) কোর্স পাশের পর B.Voc সনদ প্রাপ্ত হবেন।

NTVQF Level আলোকে ব্যবহারিক কোর্সঃ
প্রতিটি কোর বিষয়ের ৫টি কোর্সকে NTVQF Level এর আলোকে সাজাতে হবে । ১ম কোর্সকে NTVQF Level Pre voc-১ ও ২, ২য় কোর্সকে NTVQF Level Nsc-১, ৩য় কোর্সকে NTVQF Level Nsc-২, ৪র্থ কোর্সকে NTVQF Level Nsc-৩, ৫ম কোর্সকে NTVQF Level Nsc-৪ মান নির্ধারণ করতে হবে।

ব্যবহারিক মার্কডঃ
কোর বিষয়ের প্রতিটি কোর্সে ৩০ নম্বরের ব্যবহারিক মাকর্ড থাকবে। প্রতিটি শিক্ষার্থীকে রচনামুলক পরীক্ষয় অংশ গ্রহনের পুর্বে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে নির্বাচিত নির্দিষ্ট রেজিষ্টার্ড টেনিং অর্গানাইজেশন (RTO) সেন্টার হতে সেমিষ্টারের নির্ধারিত কোর্সের ব্যবহারিক পরীক্ষায় পাশ করতে হবে । বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে হতে ব্যবহারিক পরীক্ষায় পাশের প্রমান পত্র সংশ্লিষ্ট টিউটোরিয়াল কেন্দ্র বা জেলা কো অর্ডিনেটিং অফিসে জমা দিলেই ব্যবহারিক পরীক্ষার ৩০ মার্কড প্রাপ্ত হবেন। রেজিষ্টার্ড টেনিং অর্গানাইজেশন (RTO) কর্তৃক ব্যবহারিক পরীক্ষায় ফেল বা ৩০ নম্বরের কম প্রাপ্ত হলে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কোর্সে অকৃতকার্য হিসাবে গন্য হবেন।

টিউটোরিয়াল কেন্দ্রঃ
সরকারী কৃষি কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টেক্সটাইল কলেজ, মেডিকেল কলেজ, টেকনিক্যাল কলেজ, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, মেরিন একাডেমী, মনোটেকনিক ইন্সটিটিউট, টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, হেলথ টেকনোলজি ইন্সটিটিউট এবং শিল্প অঞ্চলে অবস্থিত সরকারী ও বেসরকারী ডিগ্রি কলেজ সমুহ।

প্রকৌশলী রিপন কুমার দাস
কলাম লেখক ও ট্রেড ইন্সট্রাক্টর
ডোনাভান মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
পটুয়াখালী।


Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.