এইমাত্র পাওয়া

৭শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ডা. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক, টাঙ্গাইলঃ জেলার গোপালপুরে বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাত শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ডা. মো. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন বৃত্তি পরীক্ষা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি গোপালপুরের সূতী ভি. এম. পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় উপজেলার ৫০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির সাত শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ডাঃ মোঃ আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন বৃত্তি পরীক্ষা-২০২৪ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মো. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আতিকুল ইসলাম (বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট), বৃত্তি পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা.  শিউলী বেগম, ডাঃ মোঃ আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল লতিফ, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি গোপালপুর উপজেলা শাখার সভাপতি ও সুন্দর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মো. জোবায়েরুল হক, গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম মুক্তার আশরাফ উদ্দিন, গোপালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. জয়নাল আবেদীন, বৃত্তি পরীক্ষার সমন্বয়ক আয়েজ উদ্দিন আজাদসহ প্রমুখ। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুনঃ ডা. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রশিক্ষণ পেলেন শতাধিক নার্স

পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সুপার ট্যালেন্ট ২ জনকে স্বর্ণপদক, নগদ অর্থ ও সার্টিফিকেট, ট্যালেন্টপুল-১০ জনকে সাধারণ পদক, নগদ অর্থ ও সার্টিফিকেট এবং সাধারণ গ্রেডে ৪০ জনকে নগদ অর্থ ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। মোট বৃত্তি পাবে ৫২ শিক্ষার্থী, এর মধ্যে ৭ম শ্রেণির ৩১ এবং অষ্টম শ্রেণির ২১ শিক্ষার্থী। 

উল্লেখ্য, ডা. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন শিশু স্বাস্থ্য, শিশুর জীবনমান উন্নয়ন, দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে শিক্ষায় আগ্রহ তৈরি করা, এতিমখানা পরিচালনাসহ নানাবিধ সমাজসেবা মূলক কার্যক্রম দেশব্যাপী পরিচালনা করে আসছে।

জানা গেছে, ডা. আতিকুল ইসলাম ফাউন্ডেশন কর্তৃক যেসব শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে তার মধ্যে  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করা, একাডেমিক শিক্ষার সাথে প্রযুক্তিগত, ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষার সমন্বয় করা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এবং সংশ্লিষ্টদের জন্য উপবৃত্তির ব্যবস্থা করা, শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা,  শিক্ষামূলক বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করা, শিক্ষা সফর আয়োজন করা,  শিক্ষা উন্নয়ন: বয়ষ্ক ব্যবহারিক শিক্ষা, শিশু শিক্ষা, উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও গণশিক্ষা প্রতিষ্ঠা করা, শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জাতীয় ও অন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন করা এবং শিক্ষার দীর্ঘ মেয়াদী উন্নয়নে নতুন ও যুগোপযুগী পরিকল্পণা ও বাস্তবায়ন করা। 

শিক্ষাবার্তা ডটকম/এএইচএম/১৪/০১/২০২৫


Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.