এইমাত্র পাওয়া

শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকেই শিখনকালীন মূল্যায়ন

নিউজ ডেস্ক।।

নতুন কারিকুলাম যথাযথভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনায় যষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির আগের পারদর্শিতার নির্দেশক পরিমার্জন করে নতুন করে প্রণয়ন করা হয়েছে। অষ্টম ও নবম শ্রেণির জন্য পারদর্শিতার নির্দেশক প্রণয়ন করে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক শিখনকালীন মূল্যায়ন টুলস ও নির্দেশনা প্রস্তুত করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন টুলস ব্যবহার করে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির:

শিখনকালীন মূল্যায়ন পারদর্শিতার নির্দেশক পরিমার্জন করে নতুন করে প্রণয়ন করা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত পৃথক চিঠি প্রকাশ করা হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, এনসিটিবির প্রস্তুত করা বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন টুলস ও নির্দেশনা অনুসরণ করে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণিতে শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন টুলস ব্যবহার করে দাখিল ষষ্ঠ ও দাখিল নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন পারদর্শিতার নির্দেশক পরিমার্জন করে নতুন করে প্রণয়ন করা হয়েছে। দাখিলের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির আগের পারদর্শিতার নির্দেশক পরিমার্জন করে নতুন করে প্রণয়ন করা হয়েছে।

অষ্টম ও নবম শ্রেণির জন্য পারদর্শিতার নির্দেশক প্রণয়ন করে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক শিখনকালীন মূল্যায়ন টুলস ও নির্দেশনা প্রস্তুত করেছে এনসিটিবি।

২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে শিখন ও মূল্যায়ন কার্যক্রম চলমান। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে অষ্টম ও নবম শ্রেণিতেও শিখন ও মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন পরিচালনার কথা বলা হয়েছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকেই সংশ্লিষ্ট শ্রেণিগুলোতে শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।


Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.