সরদার সিরাজঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান ও জার্মান প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। দেশ দু’টিতে ৩০ হাজারের অধিক করে মার্কিন সেনা রয়েছে তখন থেকেই, যার সমুদয় ব্যয় বহন করতে হচ্ছে দেশ দু’টিকে। তারপরও দেশ দু’টি আজ বিশ্ব অর্থনীতিতে তৃতীয় (জাপান) ও পঞ্চম (জার্মান) শক্তি। জাপান ও জার্মানির এই উন্নতি চীনের মহা উন্নতির মতোই বিস্ময়কর। জাপান ও জার্মানির বিস্ময়কর উন্নতির প্রধান সোপান হচ্ছে কারিগরি শিক্ষা। কারিগরি শিক্ষার হার জাপানে ৭৩% ও জার্মানিতে ৭১%। শিক্ষার কারিকুলামও আধুনিক তথা চাহিদা মাফিক এবং মান খুবই উন্নত। আরো অনেক দেশের উন্নতির প্রধান সোপান কারিগরি শিক্ষা। কিন্তু আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষার হার নগণ্য। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী, দেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ১৬ শতাংশ। এর আগে ২০২০ সালের মধ্যে ২০ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি এক দৈনিকে প্রকাশ, বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার হার ৮.৪৪%। ৬ মাসের ভোকেশনাল ট্রেনিং ও ৪ বছর মেয়াদী কারিগরি শিক্ষা মিলে কারিগরি শিক্ষার হার ১৬% বলা হয় (তাও বিশ্বব্যাংক নারী কারিগরি শিক্ষার্থীদের মাসিক ৮০০ টাকা করে বৃত্তি দেওয়ার পরও)। স্বল্প সময়ের কারিগরি প্রশিক্ষণ আর দীর্ঘ মেয়াদি কারিগরির একাডেমিক শিক্ষা কি এক? না, এক নয়। আকাশ-পাতাল পার্থক্য। দ্বিতীয়ত: দেশে কারিগরি যে শিক্ষা, তারও বেশিরভাগই অন্যসব শিক্ষার ন্যায় পুরনো তথা সেকেলে। আধুনিক নয়। সর্বোপরি মানও নি¤œ, যার প্রধান কারণ হচ্ছে: উন্নত দেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ১:২০। বাংলাদেশে এখন এই অনুপাত ১:৫০। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এক খবরে প্রকাশ, ৭০ শতাংশ শিক্ষক ছাড়াই পলিটেকনিকে চলছে ক্লাস, এ ক্ষেত্রে মৌলভীবাজার পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট বিশ্ব রেকর্ড করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, চিফ ইনস্ট্রাক্টর, ইনস্ট্রাক্টরসহ বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষক পদ আছে ১২৬টি। এর মধ্যে কর্মরত আছে ১৬ জন। অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন পর্যায়ের ১১০টি পদই শূন্য হয়ে আছে বলে গত ১০ সেপ্টেম্বর এক দৈনিকে প্রকাশ। এই হচ্ছে সরকারি পলিটেকনিকের খবর। বেসরকারি পলিটেকনিকের শিক্ষকদের ঘাটতি আরো বেশি। এছাড়া, ল্যাবরেটরি ও যন্ত্রপাতিরও সংকট প্রকট। অর্থাৎ হাতে-কলমের শিক্ষার হাত আছে কিন্তু কলম নেই। উল্লেখ্য যে, দেশে বর্তমানে সরকারিভাবে ৪৭টি সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও তিনটি মনোটেকনিক ইন্সটিটিউট রয়েছে। আরো নতুন ২৩টি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, ১৩৬টি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান বেসরকারিভাবেও রয়েছে অনেক।
কারিগরি শিক্ষার হার কম হওয়ার কারণে দেশ একদিক দিয়ে বেকারত্বের রেকর্ড ভঙ্গ করছে অনবরত, অন্যদিক দিয়ে দক্ষতা ঘাটতি বেড়েই চলেছে। ফলে সার্বিক উন্নতি চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তাই কারিগরি শিক্ষার হার বাড়ানোর জন্য অনেক দিন থেকেই লেখালেখি হচ্ছে। সরকারও চেষ্টা করছে, যার অন্যতম হচ্ছে: কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধি। হার বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রাও নির্ধারণ করেছেন সরকার। তথাপিও দেশে কারিগরি শিক্ষার হার বাড়ছে না। বরং সম্প্রতি এ খাতে শিক্ষার্থী ভর্তির সংখ্যা কমে গেছে বলে গত ৬ সেপ্টেম্বর এক খবরে প্রকাশ। উক্ত খবরে বলা হয়েছে, ‘২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশল শিক্ষায় নতুন ভর্তির জন্য আসনসংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭১ হাজার ১০০। এসব আসনে ভর্তি হয়েছে মোট ৭৩ হাজার ২৭২ জন শিক্ষার্থী, যা গত ছয় বছরে সর্বনিন্ম।’
দেশে কারিগরি শিক্ষার হার নগণ্য হওয়া এবং যা আছে, তাতেও ভাটা পড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, কারিগরি শিক্ষাকে অবজ্ঞা করা। উক্ত খবরে প্রকাশ, ‘সমাজে ডিপ্লোমা প্রকৌশল বিষয়ের শিক্ষার্থীদের বিবেচনা করা হয় তুলনামূলক কম মেধাবী হিসেবে। আর এসব কারণেই শিক্ষার্থীরা ডিপ্লোমা প্রকৌশল শিক্ষায় কম আগ্রহী হচ্ছে’। কিন্তু আমজনতার এ মূল্যায়ন কি সঠিক? মোটেও না। বরং কারিগরি শিক্ষা মূল্যবান শিক্ষা। আর দেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং বিশ্ব বাস্তবতার প্রেক্ষিতে কারিগরি শিক্ষা অতি মূল্যবান। এ ক্ষেত্রে দেশে সরকারি চাকরির বেতন কাঠামো ও মর্যাদা নিয়ে আলোচনা করা হলেই বিষয়টি প্রমাণিত হবে। কারিগরি শিক্ষিতদের চাকরিতে প্রারম্ভিক পদ হচ্ছে- উপ সহকারী প্রকৌশলী (কৃষির ক্ষেত্রে উপ সহকারী পরিচালক), যার মর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা। বর্তমান তথা জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুযায়ী ১০ম গ্রেড(১৬,০০০-৩৮,৬৪০/- টাকার স্কেল। এই মর্যাদা ও স্কেলের অন্য পদ হচ্ছে, থানার ওসি, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, হিসাব রক্ষক, হিসাব পরীক্ষক ও ইন্সপেক্টর ইত্যাদি। তাও এ পদে তারা আসীন হয় ১৫-২০ বছর চাকরি করার পর পদোন্নতি পেয়ে। আর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির প্রারম্ভিক পদই হচ্ছে দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা। উপরন্তু কয়েক বছর চাকরি করার পর পদোন্নতি পেলে হয়ে যায় প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা। তখন তাদের পদ হয় সহকারী প্রকৌশলী, বেতন প্রাপ্ত হন বেতন স্কেলের নবম গ্রেড (২২,০০০-৫৩,০৬০/-টাকার স্কেল।পরবর্তীতে আরো পদোন্নতি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে)। সর্বোপরি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পর বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিংও পড়ার সুযোগ রয়েছে। পড়তে হয় দুই বছর। কারিগরি শিক্ষার্থীদের বিশ্বের সর্বত্রই চাহিদা রয়েছে। জেনারেল এডুকেশনের শিক্ষার্থীদের বিদেশে চাহিদা নেই। দেশেও চাকরিরও ক্ষেত্র সীমিত। সরকারিভাবে ফরেন সার্ভিস, জুডিশিয়াল সার্ভিস, প্রশাসনিক সার্ভিস, পুলিশ সার্ভিস ও শিক্ষা সার্ভিস। এসব চাকরির কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক পদ হচ্ছে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা (মেডিকেল ও কৃষি শিক্ষার্থীদেরও), যাদের বেতন নবম গ্রেডের (২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকার বেতন স্কেল)। এসব পদের সংখ্যা খুবই কম। তদুপরি সম্প্রতি বিশেষায়িত শিক্ষার্থীরা (প্রকৌশলী ও কৃষিবিদরা) এসে এ পদগুলো দখল করছেন অধিকতর মেধাবী হওয়ায়। সরকারি চাকরিতে প্রারম্ভিক পদের ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণীর পর সরাসরি প্রারম্ভিক পদ মূলত: ক্লারিক্যাল জব, যার বেতন ১৬তম গ্রেডের (৯,৩০০-২২,৪৯০/- টাকার বেতন স্কেল)। এরা তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরও বেতন একই। অষ্টম শ্রেণী পাস ড্রাইভারদেরও বেতন একই স্কেলের। হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকের বেতন ১২তম গ্রেডের (১১,৩০০-২৬,৫৯০/- টাকার স্কেলের) এক ধাপ কম বেশি হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকের বেতন গ্রেড নবম। সরকারি চাকরিতে পিয়ন, প্রহরী ও ক্লিনাররা চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী।
স্মরণীয় যে, জেনারেল এডুকেশনের শিক্ষার্থীদের চাকরি ছাড়া উদ্যোক্তা হতে হয়। অথবা বিদেশে পাড়ি জমাতে হয়। এসব কর্মও নি¤œ স্তরের! নতুবা বেকার থাকতে হয়। অথচ বর্তমান চাকরির দুর্মূল্যের বাজারেও আমার পরিচিত এক ব্যক্তি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স) ইন্টার্নশিপকালে ৩টি চাকরির অফার পেয়েছিল কিছু দিন আগে, যা সে গ্রহণ করেনি। পরে আর একটি চাকরি পেয়েছে ও করছে। এটা কি জেনারেল এডুকেশনের ক্ষেত্রে সম্ভব? মোটেও না। সর্বোপরি বর্তমানে জেনারেল এডুকেশনের শিক্ষার্থীদের চেয়ে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতদের বেকারত্ব কম। বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) সাম্প্রতিক এক জরিপ রিপোর্ট মতে, কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতদের ৪৮.৫ শতাংশ তাদের ডিগ্রি সম্পন্ন করে চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছে। বাকি ৫১.৫ শতাংশই বেকার থেকে যাচ্ছে (সাধারণ শিক্ষার্থীদের বেকারত্বের হার এর চেয়ে অনেক বেশি)। দ্বিতীয়ত: কারিগরি শিক্ষার্থীরা চাকরি না পেলেও উদ্যোক্তা হয়ে ভালো উপার্জন করতে পারে। বিশেষ করে, কম্পিউটার ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বর্তমানে সারা বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং কাজের ব্যাপক প্রসার ঘটছে। ধনী দেশগুলো তাদের ডাটাবেসের কাজগুলো কম ব্যয়ে করে নিচ্ছে গরিব দেশগুলো থেকে। এ দেশেও সেটা হচ্ছে। আয়-উপার্জনও খুব ভালো। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা বেশি ভালো করছে। বিদেশেও কারিগরি শিক্ষার্থীদের চাহিদা ব্যাপক। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরহিস গত ৪ আগস্ট বলেন, অটোমেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এবং গিগ অর্থনীতির কারণে শ্রমখাতে দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে। তাই বৈশ্বিক শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনের জন্য আন্তর্জাতিক সমাজের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। দেশের শিল্পের মালিকরা দীর্ঘদিন থেকে বলে আসছেন, দেশের শিল্পের চাহিদা মোতাবেক শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। সর্বোপরি বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে প্রযুক্তি মানুষের বিকল্প হয়ে উঠছে। বিশেষ করে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর ব্যাপক প্রসার ঘটছে। এআই পরিচালিত রোবট গৃহ থেকে শুরু করে মানুষের দৈনন্দিন সব কাজ করছে রোবট। শিক্ষার ক্ষেত্রেও এআই ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। অর্থাৎ এআই বিপ্লব শুরু হয়েছে। এতে যে শামিল হচ্ছে, সে ব্যাপক লাভবান হচ্ছে। ফলে মানুষের কর্মসংস্থান সংকুচিত হয়ে কোটি কোটি মানুষ কর্ম হারানোর মুখে পড়েছে। ফলে বৈশ্বিক বেকারত্বের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হতে চলেছে, যা থেকে মুক্ত নয় বাংলাদেশ। এ অবস্থায় জেনারেল এডুকেশন মূল্যহীন হয়ে পড়েছে। কারিগরি শিক্ষা তথা কর্মমুখী শিক্ষার চাহিদা এখনো ব্যাপক রয়েছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
সার্বিক বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষা অবজ্ঞা করার নয়। বরং বর্তমান দেশীয় ও বৈশ্বিক চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কারিগরি তথা কর্মমুখী শিক্ষা খুবই মূল্যবান ও প্রয়োজনানুগ। তাই কারিগরি শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। হার বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হবে। অতঃপর ২০৪০ সালের মধ্যে এ শিক্ষার হার বৃদ্ধি করে মোট শিক্ষার কমপক্ষে অর্ধেক তথা ৫০%-এ উন্নীত করতে হবে। মেয়েদের ন্যায় ছেলেদেরও মাসিক ৮০০ টাকা করে বৃত্তি দিলে এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। এ বৃত্তি দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর নয়। বরং লাভজনক। এটা শুধু এ দেশের জন্যই প্রযোজ্য নয়, সারা বিশ্বের জন্যই প্রযোজ্য। তাই বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ শিক্ষা খাতে সর্বাধিক ব্যয় করে এবং সুফল পায়। উল্লেখ্য যে, ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের চাহিদা মাফিক বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে কারিগরি শিক্ষার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়বে। সর্বোপরি সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের উপ-সহকারী প্রকৌশলীর শূন্য পদ এবং নিয়ম মোতাবেক সহকারী প্রকৌশলীর শূন্য পদের ৫০% ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পদোন্নতি দিয়ে অবিলম্বে পূরণ করা দরকার।
দ্বিতীয়ত: কারিগরি শিক্ষার শুধু হার বাড়ালেই চলবে না। সেই সাথে মানও বাড়াতে হবে। বিশ্বমানের করতে হবে। কারণ, মানহীন শিক্ষা মূল্যহীন। কারিগরি শিক্ষার মান বিশ্বমানের করার জন্য অবিলম্বে সরকারি ও বেসরকারি সব কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও স্টাফের সব শূন্য পদ পূরণ এবং সকলকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান, সব ল্যাবরেটরি সচল ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির ব্যবস্থা করতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/১৪/০৯/২০২৩
দেশ বিদেশের শিক্ষা, পড়ালেখা, ক্যারিয়ার সম্পর্কিত সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, ছবি, ভিডিও প্রতিবেদন সবার আগে দেখতে চোখ রাখুন শিক্ষাবার্তায়
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.