নিউজ ডেস্ক।।
মন মোর মেঘের সঙ্গী। তাই মেঘের মতো কালো আঁধারে ছেয়ে যায় মন। এই কালো আঁধার কাম্য নয় কারও। যেমন আপনার নিজের তেমনি আপনার আশপাশের মানুষের। তাই মুখ গোমড়া নয়। প্রসন্ন, প্রশান্তিতে থাকুক মুখ। মন। মন ভালো রাখা যায় কীভাবে? ভাবছেন তা? জেনে নিন-
হাসি রাশি রাশি
হাসি হলো মন ভালো করার সবচেয়ে বড় উপায়। শত মন খারাপেও এক চিলতে হাসি সব দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারে। গবেষকরা বলছেন, শুধু মন নয়, শরীরকে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে প্রাণ খুলে হাসি। সেই সঙ্গে হাসি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে আর বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও।
গান শুনি
গান শুনলেও ভালো হয় মন। গান মানুষের মন ভালো রাখতে সাহায্য করে। পছন্দের কোনো গান শুনলে মুহূর্তেই আপনার মন ভালো হয়ে যেতে পারে। মনে পড়তে পারে সুখের কোনো স্মৃতি। গান মন ভালো রাখার সঙ্গে মানসিক ও শারীরিক সমস্যাও মোকাবেলা করে। গানের তালে হয়ে যাক একটু নাচ।
শরীরচর্চা
শরীরচর্চার ফলে অ্যান্ডরফিন নামক হরমোন নির্গত হয়, যা মন ভালো রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে আপনার উদ্বেগ ও মানসিক অবসাদ কমবে। তাই শরীরচর্চায় ভালো হয় মন।
ভিটামিন ডি
ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নিয়ে পেপার পড়া কার না প্রিয়? এই চা পানের সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়াতে পারেন একটু রোদে ও আলোয়। রোদেও ভিটামিন ডি আপনার মনকে চনমনা করবে। সূর্যালোকের ভিটামিন ডি-এ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। মন ভালো রাখতে ভিটামিন ডিও তাই ভূমিকা রাখে।
পুরনো স্মৃতি
বিষণ্ন বোধ করলে পুরনো ছবির অ্যালবাম নিয়ে বসুন। পুরনো ছবির পেছনের গল্প যখন আপনার মনে পড়বে তখন পালিয়ে যেতে পারে সব দুঃখ। এটি খুব তাড়াতাড়ি আপনার মন ভালো করে দেবে।
শখের কাজ
যদি শখের কোনো কাজ থাকে যেমন বাগান করা, ডায়েরি লেখা। তাহলে এগুলো করতে পারেন। রান্নার যদি শখ থাকে তা হলে করে ফেলুন মজার কোনো রেসিপি। যদি নেইলপলিশ পছন্দ করেন নখটা একটু রাঙিয়েও নিতে পারেন। দেখবেন কেমন ফুরফুরে হয়ে গেছে আপনার মন।
মডেল : দিহান, ছবি : ওমর ফারুক টিটু
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.