অনলাইন ডেস্ক।।
লেখাপড়ার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখতে চাইলেও শিক্ষার্থীরা করোনার ভয়াল থাবার মুখে পড়ুক তা চাইছে না সরকার। তাই করোনা সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চরম দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে আরও এক সপ্তাহ করোনার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চলতি সপ্তাহেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সূত্র আরও নিশ্চিত করেছে, ১২ বছরের নিচের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা হয়নি। তবে সেসব স্কুলের শিক্ষকদের টিকার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। করোনা সংক্রমণ বেড়ে গেলে যারা টিকা নেওয়ার পর্যায়ে পড়ে না সেই ১২ বছর বয়সিদের নিচে অর্থাৎ প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে হয়তো শুরুতে বন্ধ করা হবে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত হতে পারে কয়েকদিনের মধ্যে।