নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাঃ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও অনেকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন, গেজেটভুক্ত হয়েছেন এবং সুবিধা গ্রহণ করছেন। এটি জাতির সঙ্গে প্রতারণা। এটি ছোটখাটো অপরাধ নয়, অনেক বড় অপরাধ।’
তাই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা সনদ বাতিল করে সরে গেলে সাধারণ ক্ষমা পাবেন বলে জানিয়েছেন এই উপদেষ্টা। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার দায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া ১২ বছর ৬ মাস বয়সী ২ হাজার ১১১ জন মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করার পর এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলছে বলে জানান উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।
বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকজুড়ে আলোচনা চলছে। অনেকেই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। সরকারকে সাধুবাদও জানিয়েছেন।
সাংবাদিক মনির জারিফ লিখেছেন, ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা সেচ্ছায় সরে গেলে সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা। হেলায় সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।’
কথাসাহিত্যিক আরিফ মজুমদার লিখেছেন, ‘সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ যাচ্ছে তালিকা থেকে।’
আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী লিখেছেন, ‘সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ পড়ছে।’ একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে লিখেছেন মোশারফ হোসেন মিল্টন। তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘যাদের টাকা দিয়ে তারা বীরযোদ্ধা অইছে, তাদের কী হবে? আদৌ কিছু হবে?’
শিক্ষাবার্তা ডটকম/এএইচএম/১৪/১২/২০২৪
Discover more from শিক্ষাবার্তা ডট কম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.