শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/১২/১২/২০২৩
নিউজ ডেস্ক।।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন ও ফেষ্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে শনিবার (৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় মানববন্ধন শেষে উপজেলা অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া সিদ্দিকা সেতুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন দাশ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মোস্তাহিদ সুজা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তহুরা খানম। এতে স্বাগত উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শেখ আ. ছালম। উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক সৈয়দ আলতাফ হোসেন টিপুর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাথাওয়াত হোসেন, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মো. জাহিদুর রহমান, অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ আশরাফুল আলম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহিদুর রহমান, অধ্যক্ষ শেখ মীজানুর রহমান প্রমূখ।
এসময় ফকিরহাট দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারন সম্পাদক প্রভাষক খান আল মুস্তাসীম বিল্লাহ সজল, সহ-সভাপতি প্রধান শিক্ষক সৈয়দা আনোয়ারা বেগম, সদস্য শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান, আলেয়া নাসরিন, অঞ্জনা চক্রবর্তী, সাংবাদিক এম জাকির হোসেনসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গনমাধ্যমকর্মী ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী উপডস্থিত ছিলেন।
সজল আহমেদ,খুলনা ব্যুরো।।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বহনকারী পরিবহণে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে নগরীর শেরে এ বাংলা রোডের জোহরা খাতুন স্কুল সংলগ্ন সড়কে এ ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে কেউ হতাহত না হলেও শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা দেড়টার দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বাস শিক্ষক-কর্মকর্তাদের নিয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করে। বাসটি শেরে বাংলা রোড হয়ে ময়লাপোতার দিকে আসছিল। বেলা পৌনে দুইটার দিকে এই সড়কে অবরোধের সমর্থনে একটি মিছিল বের হয়। বাসটি জোহরা খাতুন স্কুলে অদূরে আসলে ওই মিছিল থেকে বাসটি উদ্দেশ্য করে ইটপাটকেল ছোঁড়া হয়।এতে বাসের ২/৩টি গ্লাস ভেঙে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় বাস হামলার শিকার হলো।আমরা এ ঘটনায় উদ্বিগ্ন। আমরা বিষয়টি পুলিশ কমিশনারকে জানিয়েছি। তিনি সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের আশ্বাস দিয়েছেন। একই সঙ্গে অপরাধীদের সনাক্ত করে গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিয়েছেন।
নিউজ ডেস্ক।।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের স্মৃতি ফিরিয়ে আনলেন টাইগাররা। গত বছরের জানুয়ারিতে ওভালে নিউজিল্যান্ডকে তাদেরই ঘরের মাটিতে সাদা পোশাকের ক্রিকেটে প্রথমবারের মত হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই জয়ের দুই বছর না পেরোতেই আরও এক স্মরণীয় জয় পেল বাংলাদেশ।
বিশ্বকাপ ব্যর্থতার পর ঘরের মাটিতে দুই দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে কিউইদের আমন্ত্রণ জানায় টাইগাররা। এ সিরিজেরই প্রথম টেস্টের পঞ্চম ও শেষ দিনে আজ সফরকারীদের উড়িয়ে ১৫০ রানের বিশাল এক জয় পেয়েছে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও স্পিনাররা তুলে নিয়েছে ৯টি উইকেট। চতুর্থ দিন শেষেই সিলেটে জয়ের সুবাস পেয়েছিল টাইগাররা। বাকি ছিল শুধু অপেক্ষার। প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট শিকারের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট তুলে নেন তাইজুল ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়। টস জিতে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ মাহমুদুল হাসান জয়ের ৮৬ রানে ভর করে ৩১০ রান সংগ্রহ করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে কেন উইলিয়ামসনের ১০৪ রানে ভর করে ৩১৭ রান করতে সক্ষম হয়।
দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্তর ১০৫ রানে ভর করে ৩৩৮ রান সংগ্রহ করে টাইগাররা। এতে করে নিউজিল্যান্ডের সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৩১ রানের। শেষ পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড মাত্র ১৮১ রানই সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। এতে করে ১৫০ রানের বিশাল জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ হেরেছিল ১৩ টেস্টে। ৩টি টেস্ট ড্র হয়েছিল। সিলেটের এই টেস্টে জিততে হলে ইতিহাসই গড়তে হতো কিউইদের। নিজেদের ইতিহাসে তাদের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড পাকিস্তানের বিপক্ষে, ক্রাইস্টচার্চে।
সজল আহমেদ,খুলনা ব্যুরো।।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে গত বছরে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনমূহকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে সন্ধ্যায় মুক্তমঞ্চে প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মাননা প্রদান করেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা।
চারুকলা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. নিহার রঞ্জন সিংহ এর সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন ফরমাল অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটির সভাপতি কলা ও মানবিক স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. রুবেল আনছার এবং রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী ছাত্র বিষয়ক পরিচালক মেহেদী হাসান ও ফারজানা জামান।
একাডেমিক/রিসার্চের ক্ষেত্রে সম্মাননা পেয়েছেন গণিত ডিসিপ্লিনের পুলক কুন্ডু, বিজিই ডিসিপ্লিনের কে এম সালিম আন্দালিব, ইসিই ডিসিপ্লিনের মাইনুল ইসলাম লাবিব, অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের আশরাফুল ইসলাম, এমসিজে ডিসিপ্লিনের জান্নাতুল ফেরদৌস মীম ও আইন ডিসিপ্লিনের মাহবুবা সুলতানা। এক্সট্রা কারিকুলার ক্যাটাগরিতে তিনটি ইভেন্টে সম্মাননা পেয়েছেন ইসিই ডিসিপ্লিনের মাইনুল ইসলাম লাবিব, দুইটি ইভেন্টে সম্মাননা পেয়েছেন ইসিই ডিসিপ্লিনের মো. জহির রায়হান ও মো. রাশেদ জাওয়াদ খান। আরও সম্মাননা পেয়েছেন এমসিজে ডিসিপ্লিনের ইমন কাজী, পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের জিএম রাকিব, এসডব্লিউই ডিসিপ্লিনের শিউলি চাকমা, ইংরেজি ডিসিপ্লিনের মো. সাইফুল হাসান রাকিব, বিজিই ডিসিপ্লিনের আরিফা আফরোজ রিমি, ডিএস ডিসিপ্লিনের আবু তাহের। ভলান্টারি ক্যাটাগরিতে সম্মাননা পেয়েছেন পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের মাহামুদুল হাসান, চিত্র প্রদর্শনী ক্যাটাগরিতে সম্মাননা পেয়েছেন প্রিন্টমেকিং ডিসিপ্লিনের মো. সাইমুম ইসলাম রাফি ও শাফিন ইমতিয়াজ শিহাব। এক্সট্রা কারিকুলার ক্ষেত্রে আরও সম্মাননা পেয়েছেন বিএ ডিসিপ্লিনের নুসরাত জাহান ঋতু, শেখ মুহাম্মদ তাহমিদ, আসিফ মাহমুদ তুষার, গাজী মো. আশরাফ উদ্দিন দুর্জয়, ইসিই ডিসিপ্লিনের ওয়ালি উল্লাহ, এমসিজে ডিসিপ্লিনের সাদিয়া আফরিন।
সংগঠনসমূহের মধ্যে সম্মাননা পেয়েছে বাঁধন, ভৈরবী, খুলনা ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সোসাইটি, খুলনা ইউনিভার্সিটি ইনোভেশন ক্লাব, রোটার্যাক্ট ক্লাব অব খুলনা ইউনিভার্সিটি এবং নৈয়ায়িক।
এদিকে চেতনা’৭১ আয়োজিত ৩৩ মিনিটে ৩৩ প্রশ্নে, ৩৩ বছরের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শীর্ষক কুইজ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের শাহরিয়ার হোসেন সৈকত, দ্বিতীয় স্থান এফএমআরটি ডিসিপ্লিনের আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল, তৃতীয় স্থান ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনের জাহিদুল ইসলাম। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি আয়োজিত ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে সমাজবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের মো. অনিক হাসান, ড্রইং এন্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনের তানভীর ইসলাম, তৃতীয় স্থান এইচআরএম ডিসিপ্লিনের নাঈমুল ইহসান। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সোসাইটি আয়োজিত রিপোর্ট রাইটিং প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান এইচআরএম ডিসিপ্লিনের আবিদ হাসান, প্রথম রানার আপ রসায়ন ডিসিপ্লিনের তপন কুমার কুন্ডু, দ্বিতীয় রানার আপ ইংরেজি ডিসিপ্লিনের রেজওয়ান আহমেদ।
নিউজ ডেস্ক।।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০২১ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল সোমবার রাত ৮টায় প্রকাশিত হয়েছে।
এ পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৯৪.৮। পরীক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন ও কলেজওয়ারী ফলাফল www.nu.ac.bd/results ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমান।
নিউজ ডেস্ক।।
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাসের হারে দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড। তবে গতবছরের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তি দুটিই কমেছে। এবার পাসের হার হচ্ছে ৮০ দশমিক ৬৫। গতবছর ছিল ৮৬ দশমিক ৯৫। এবার জিপিএ- ৫ পেয়েছে তিন হাজার ৯৯৩ জন। গতবছর ছিলো ৭ হাজার ৩৮৬জন। গতবছরের চেয়ে এবার জিপিএ- ৫ প্রাপ্তির সংখ্যা অর্ধেক কমেছে।
রোববার বেলা ২টায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুন কুমার গাইন ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন।
তিনি জানান, পাসের হার এবং জিপিএ- ৫ কমলেও সার্বিক ফলাফলে তারা সন্তুষ্ট। এজন্য শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিবাবকদের সচেতনতাকে গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। বরিশাল বোর্ডে এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৬৭ হাজার ৫৬৫ জন। তার মধ্যে পাস করেছে ৫৫ হাজার ৪১৩ জন। মোট পাসের হারে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা ১০ দশমিক ৪ ভাগ বেশি। ছেলেদের পাশের হার ৭৫ দশমিক ৪৬ এবং মেয়েদের পাশের হার ৮৫ দশমিক ৮৬।
জিপিএ- ৫ প্রাপ্তিতেও ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা প্রায় তিনগুণ বেশি। এক হাজার ২ জন ছেলে পরীক্ষার্থী এবং দুই হাজার ৭৯১ জন মেয়ে পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৬/১১/২০২৩
নিউজ ডেস্ক।।
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার (২৬ নভেম্বর) প্রকাশ করা হবে। সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফল হস্তান্তর করা হবে। এরপর শিক্ষার্থীরা একযোগে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। বরাবরের মতো এবারও ঘরে বসেই নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ও এসএমএসের মাধ্যমে খুব সহজেই ফলাফল জানতে পারবেন ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থীরা।
বোর্ডের দেয়া তথ্যানুযায়ী, এসএমএসের মাধ্যমে ফল পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি অক্ষরে এইচএসসি লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখতে হবে। এরপর ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।
যেমন- ঢাকা বোর্ডের একজন পরীক্ষার্থীকে- HSC DHA 123456 2023 লিখে পাঠাতে হবে 16222 নম্বরে। সঙ্গে সঙ্গেই ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে শিক্ষার্থীকে প্রথমে www.educationboardresults.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। সেখানে থাকা ফলাফল অপশনে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে সাবমিট করলেই শিক্ষার্থী তার রেজাল্ট শিট দেখতে পাবেন।
এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে ফলাফল শিট পাবে সেটাও জানিয়েছে শিক্ষা বোর্ড। বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে বলা হয়েছে, স্ব স্ব শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ঢুকে ইংরেজি অক্ষরে লেখা রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করতে হবে। সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন নম্বর অ্যান্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল শিট ডাউনলোড করা যাবে।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৫/১১/২০২৩
সজল আহমেদ,খুলনা ব্যুরোঃ
আজ ২৫ নভেম্বর বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে (শনিবার) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করা হয়। এ বছর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাকার্যক্রমের তেত্রিশ বছর পূর্ণ করে চৌত্রিশ বছরে পদার্পণ করলো। দিবসটি উপলক্ষ্যে উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ১০.১৫ মিনিটে এ উপলক্ষ্যে প্রথমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল কালজয়ী মুজিব ও পরে শহিদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এরপর হাদী চত্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এসময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে প্রকাশিত স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন।
শোভাযাত্রা শুরুর প্রাক্কালে এক শুভেচ্ছা বক্তব্যে তিনি বলেন, আজ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আনন্দের দিন। শিক্ষা-গবেষণায় যে দুর্বার গতিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাচ্ছে, আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। তিনি আরও বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষাগ্রহণ শেষে গ্র্যাজুয়েটরা দেশের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। তাদের সুনাম ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসিত।
উপাচার্য বলেন, আমরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে রিসার্চ ফোকাস্ড ইউনিভার্সিটি গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি। এজন্য নানা উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে। বিশেষ করে গবেষণায় অনুদান বেড়েছে, নিজস্ব গবেষণা তহবিল গঠন করা হয়েছে এবং শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদেরও গবেষণায়
উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।
বক্তব্যের শুরুতে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে শুরু করে এ বিশ্ববিদ্যালয় বিকাশে নানাভাবে যারা অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একই সাথে আজকের এই আনন্দময় দিনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশ-বিদেশে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাফল্যগাঁথা তৈরিতে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে তিনি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
পরে শোভাযাত্রাটি হাদী চত্বর থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের অধিকাংশ সড়ক প্রদশিক্ষণ করে অদম্য বাংলা চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী, দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি চারুকলা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. নিহার রঞ্জন সিংহ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস এবং বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধানবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ, প্রভোস্ট, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
শোভাযাত্রার পূর্বে মুক্তমঞ্চের সম্মুখস্থ মাঠে বিভাগ/ডিসিপ্লিনসমূহের গত বছরের অর্জন ও আগামী বছরের পরিকল্পনা উপস্থাপনার ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপনের কাজ উদ্বোধন করেন উপাচার্য। পরে তিনি ফিতা কেটে কাজী নজরুল ইসলাম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের অটোমেশন এবং কম্পিউটার ল্যাবের উদ্বোধন করেন। এসময় তিনি স্মার্ট কার্ড পাঞ্চ করে গ্রন্থাগারের বই ইস্যু করেন এবং গ্রন্থাগারের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন। অনুষ্ঠানে গ্রন্থাগার অটোমেশনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন গ্রন্থাগারিক (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর মো. সারওয়ার জাহান।
এরপর ফিতাকেটে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসা কেন্দ্রের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করেন উপাচার্য। এসময় তিনি চিকিৎসা কেন্দ্রের বিভিন্ন ফ্লোর ঘুরে দেখেন। পরে সেখানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে কেক কাটেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. কানিজ ফাহমিদা। এসকল অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, ট্রেজারার, বিভিন্ন স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ডিসিপ্লিন প্রধানবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ, প্রভোস্ট, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এরপরই ক্যাম্পাস পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে রোটারী ক্লাব অব খুলনা ইউনিভার্সিটি আয়োজিত উদ্বুদ্ধকরণ প্ল্যাকার্ড স্থাপন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপাচার্য।
দিনের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সন্ধ্যা ৬টায় গত বছরের কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনমূহকে সম্মাননা প্রদান, সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষ্যে ক্যাম্পাসের মেইন গেট, রাস্তা, শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, ক্যাফেটেরিয়া, লাইব্রেরি ভবন, একাডেমিক ভবন ও হলসমূহ আলোকসজ্জা করা হয়।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৫/১১/২০২৩
নিউজ ডেস্ক।।
দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এটি ঘণীভূত হয়ে ধাপে ধাপে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এটির নাম হবে ‘মিগজাউম’। নামটি দিয়েছে মিয়ানমার।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাস বলছে, আজ সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা।
প্রসঙ্গত, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সবশেষ ঘূর্ণিঝড়ের নাম ছিল ‘মিধিলি’, যা মালদ্বীপের দেওয়া নাম। গত ১৭ নভেম্বর ৮৮ কিলোমিটার গতিতে উপকূলে আঘাত হানে এটি। কয়েকজনের মৃত্যু হয়। এতে গাছপালা ও ফসলের ক্ষতি হয়।
এদিকে আজ শনিবারের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। অপরিবর্তিত থাকতে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারের টেকনাফে, ৩১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ১৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৫/১১/২০২৩
নিউজ ডেস্ক।।
আগামীকাল ২৫ নভেম্বর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রমের তেত্রিশ বছর পূর্ণ করে চৌত্রিশ বছরে পদার্পন করছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে রয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আপামর মানুষের নিরলস প্রচেষ্টা ও ত্যাগ। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৮৭ সালের ৪ জানুয়ারি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত সরকারি সিদ্ধান্ত গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ সালের ৯ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়। ১৯৯০ সালের জুলাই মাসে জাতীয় সংসদে ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আইন-১৯৯০’ পাস হয়, যা গেজেট আকারে প্রকাশ হয় ওই বছর ৩১ জুলাই। এর পর ১৯৯০-৯১ শিক্ষাবর্ষে ৪টি ডিসিপ্লি¬নে ৮০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ১৯৯১ সালের ৩০ আগস্ট প্রথম ওরিয়েন্টেশন এবং ৩১ আগস্ট ক্লাস শুরুর মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমের সূচনা হয়। একই বছরের ২৫ নভেম্বর শিক্ষাকার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। প্রতিবছর এ দিনটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় একটি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও সময়ের চাহিদা অনুযায়ী এখানে জীববিজ্ঞান, বিজ্ঞান প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা, কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় প্রশাসন, আইন, চারুকলাসহ অন্যান্য অন্যান্য বিষয়ের প্রতিও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কুল বা অনুষদের সংখ্যা ৮টি এবং ডিসিপ্লিন বা বিভাগের সংখ্যা ২৯টি। শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাড়ে সাত হাজারেরও বেশি। যার মধ্যে ৩৪ জন বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন শিক্ষক আছেন পাঁচ শতাধিক, যার এক তৃতীয়াংশই পিএইচডি ধারী। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:১৪। ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত ৫৪:৪৬ যা দেশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। কর্মকর্তা তিন শতাধিক এবং কর্মচারীর সংখ্যা ৫ শত। বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত ৬টি সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার মাধ্যমে প্রায় ১৫ হাজার গ্র্যাজুয়েটকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিজ্ঞানপত্র প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষা কার্যক্রম চালুর পর গত ৩৩ বছরে এখানে কোনো ছাত্র সংঘর্ষ, হানাহানি বা রক্তপাত হয়নি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নিরবচ্ছিন্নভাবে এই দীর্ঘ সময়ে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। দেশে উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট, সন্ত্রাস ও রাজনীতিমুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বতন্ত্র ভাবমূর্তি অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৪/১১/২০২৩
নিউজ ডেস্ক।।
বোলিংয়ে সময় নষ্ট করা আটকাতে ক্রিকেটে ‘স্টপ ক্লক’ চালু করতে যাচ্ছে আইসিসি। ২০২৩-এর ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে পরীক্ষামূলকভাবে এই স্টপ-ক্লক ব্যবহার করা হবে। গতকাল ভারতের আহমেদাবাদে বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি।
আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ওভারের সময় নিয়ন্ত্রন করতে এই ঘড়িটি ব্যবহার করা হবে। যদি বোলিং দল আগের ওভার শেষ হবার ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে পরবর্তী ওভার করতে প্রস্তুত না হয় এবং একই ঘটনা ইনিংসে তৃতীয়বার ঘটে থাকে, তাহলে পাঁচ রান জরিমানা করা হবে বোলিং দলকে।
অনেক সময়,ব্যাটিং দল ভালো খেলতে থাকলে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের মনোসংযোগে বিঘ্ন ঘটাতে বিভিন্ন ইস্যুতে খেলার গতি মন্থর করার চেষ্টা করে বোলিং দল। এমন পরিকল্পনা অনেক দলই করে থাকে। এসব আটকাতেই ‘স্টপ-ক্লক’ নিয়ম করার সিদ্বান্ত নিয়েছে আইসিসি।
শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/২৩/১১/২০২৩