বৃহস্পতিবার, ১৮ই এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি।।
বয়স ৩৫ দে নয় গুলি চালা স্লোগানে প্রেসক্লাবে বিক্ষোভ মিছিল করছে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদ। আজ শনিবার( ৩১ অক্টোবর) দুপুর  জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয় এবং  শাহবাগ অভিমুখে যাত্রা হবে সংগঠনটি।

  বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদের মুখপাত্র মো. ইমতিয়াজ হোসেন  বলেন, চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিটি দেশের জনগণের প্রাণের দাবি। ২০১২ সালে সর্ব প্রথম আমরাই বয়স বৃদ্ধির দাবি তুলে আন্দোলন শুরু করি। সেই আন্দোলন এখনো চলমান রয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই আন্দোলন চলবে।

তিনি বলেন, আমরা সেশনজটে যে সময় হারিয়েছি তা আমাদের দোষে নয় বরং রাষ্ট্রের দায়িত্বহীনতার কারণেই। তাই এর দায়ভার রাষ্ট্রকেই নিতে হবে। এছাড়া করোনার কারণে আমাদের প্রায় এক বছর সময় নষ্ট হয়েছে। ফলে চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করা এখন সময়ের দাবি। বর্তমান সরকারই কেবল পারেন আমাদের দাবি মেনে নিতে। নির্বাচনের আগে সরকার তাদের ইশতেহারেও চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির কথা বলেছিল। সরকারের সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন চাই।

তিনি আরও বলেন, ৩৫ এখন গণদাবীতে রূপ নিয়েছে। জাতীয় সংসদে বারবার প্রস্তাব এসেছে ৩৫ এর পক্ষে। কিন্তু জাতীয় সংসদে না ভোটের মাধ্যমে নাকজ করে দিয়ে মূলত আমাদেরকে আশাহত করেছে। সরকার যদি অবিলম্বে আমাদের ন্যায্য দাবি মেনে না নেয় তাহলে আমরা সারা বাংলার ছাত্র সমাজকে নিয়ে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলব।

উল্লেখ্য, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে ২০১২ সাল থেকে আন্দোলন করে আসছেন চাকরিপ্রার্থীরা। তবে জাতীয় সংসদে কণ্ঠভোটে নাকচ হয়েছে ৩৫-এর সব চাওয়া-পাওয়া। তারপরও আন্দোলন থেকে সরে আসেননি আন্দোলনকারীরা। সাংগঠনিকভাবে কিছুটা গুছিয়ে উঠে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।

নিজস্ব প্রতিনিধি।।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই প্রক্টরিয়াল টিমের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনকেও এই কাজ করতে দেখা গেছে। যারা মূলত বহিরাগতদের ক্যাম্পসে ঘোরাঘুরি বন্ধে মাইকিংয়ের পাশাপাশি নানা পদক্ষেপ নিচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শিক্ষার্থীরাও। তারা বলছেন- বন্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হঠাৎ করেই কেন এই নিরাপত্তা?

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধে আগে সাধারণত সন্ধ্যার পর মাইকিং করত প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা। কিন্তু এখন সেই কাজ দিনের বেলাতেই করা হচ্ছে। অনেক সময় তল্লাশী করা হচ্ছে ক্যাম্পাসে প্রবেশ পথগুলোয়। এছাড়াও রাতের বেলায় আলাদাভাবে নিরাপত্তা বাড়াচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় ও পুশিশ প্রশাসন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটা খোলা ক্যাম্পাস। এর চারপাশে বাংলা একাডেমি, বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাইকোর্টসহ নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাই চাইলেও বহিরাগতমুক্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তোলা সম্ভব নয়। তারপরও নিরাপত্তার খাতিরে যতটুকু সম্ভব, এই কাজ চলমান ছিল, এখনও আছে। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।

বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানীর কাছে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তা সব সময়েই ছিল। এখনো আছে। এটি আসলে হঠাৎ করে নয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নেই, ক্যাম্পাস ফাঁকা। অথচ বহিরাগতদের একটা সমাগাম আছে। সেজন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটগুলোতে নিরাপত্তা বাড়িয়েছি। এর বেশি কিছু নয়।

তবে শিক্ষার্থীরা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তমনা প্রতিষ্ঠান। এখানে সবাই আসবে, যাবে; এটাই স্বাভাবিক। বিশেষভাবে বহিরাগত দমন নীতি না চালালেও হয়। ফারুক হাসান নামে এক শিক্ষার্থী জানান, আমারা আশঙ্কা করছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ডাকসুর আগের অবস্থার মতো কুক্ষিগত করা হবে। যেখানে মুক্তভাবে কেউ তার মত প্রকাশ করতে পারবে না। অনিয়ম-অনিয়ম দেখেও কথা বলা যাবে না, চুপ থাকতে হবে। ঠিক এমন একটি পরিবেশ পুনরায় তৈরি করার জন্য কাজ করা হচ্ছে।

আর ডিএমপি রমনা বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার মো. সাজ্জাদুর রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নয়, এমন কেউ যেন ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করতে না পারে; সে জন্যই এই নিরাপত্তা জোরদার। আর এ কারণেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পুলিশের কিছু সদস্য মিলে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিনিধি।।

বাংলাদেশ যুব শক্তির উদ্যোগে ‘কর্মসংস্থান অথবা বেকার ভাতাসহ ৪ দফা দাবিতে যুবকদের প্রতিবাদী অবস্থান’ কর্মসূচি পালিত হয়। আজ শনিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ যুব শক্তির আহ্বায়ক হানিফ বাংলাদেশী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোন মহামারিতে কোটি কোটি মানুষ বেকার হচ্ছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও অনেক বেসরকারি চাকুরিজীবি চাকুরি হারিয়েছেন। অনেক কল-কারখানা বন্ধ হওয়ার ফলে বেকার হয়ে পড়েছেন হাজারো শ্রমিক। নতুন করে চাকুরি পাওয়া তো দূর, পুরোনা চাকুরিজীবিরাই চাকুরি ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন। বিশ্বে করোনার কারণে মানুষ বেকার হচ্ছে আর বাংলাদেশের মানুষ করোনা ও অর্থপাচারের কারণে বেকার হচ্ছে। পাটকলসহ সরকারি অধিনস্ত সব প্রতিষ্ঠান সরকার বন্ধ করে বেসরকারিকরণ করছে। সরকার যদি কলকারখানা সচল না রাখতে পারে তাহলে জনগণ কিছু দিনের মধ্যে সরকারকেই বেসরকারি করণ করে দিবে।

তিনি আরও বলেন, আগামীকাল রবিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় যুব দিবস। এবারের যুব দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মুজিববর্ষের আহ্বান-যুব কর্মসংস্থান’। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ যুবক এবং কর্মক্ষম যুবকের প্রায় ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ বেকার। দুর্নীতিবাজদের বিদেশে অর্থপাচারের ফলে দেশে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে না। দেশে বিনিয়োগ না করে তারা বিদেশে অর্থপাচার করছেন। ফলে পর্যাপ্ত কল-কারখানা গড়ে উঠছে না। পক্ষান্তরে সরকারকে কর্মহীন মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে না।

যুব শক্তির আহ্বায়ক আরও বলেন, প্রতিটি রাষ্ট্র তার নাগরিকদের কিছু সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে আমরা তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কর্মসংস্থান আমাদের মৌলিক অধিকারের অন্যতম হওয়ার পরেও আমরা কর্ম না পেয়ে বেকার জীবন যাপন করছি। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। কর্মসংস্থানের জন্য দেশের যুব সমাজ আজ হাহাকার করছে।

এ সময় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও কর্মসংস্থান না পাওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বেকার যুবকদের ভাতা প্রদানের দাবিতে ৪ দফা দাবি সরকারের উদ্দেশ্যে পেশ করা হয়। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে-
১) পাচারকৃত অর্থ ফেরত এনে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে।
২) ২৫ বছরের বেশি বয়সী সকল বেকার যুবককে বেকার ভাতা দিতে হবে।
৩) বিদেশে যেতে ইচ্ছুক যুবকদের সরকারি খরচে বিদেশে পাঠাতে হবে। বিদেশে যাওয়ার পর সরকারি খরচ আদায়ের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।
৪) বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদে ঋণ দিতে হবে।

প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ভূমিহীন আন্দোলনের উপদেষ্টা ইকবাল আমেনী, সাধারণ সম্পাদক শেখ নাছির উদ্দিন, ন্যাপ সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, রাষ্ট্রচিন্তার দিদার ভূঁইয়া, ছাত্র মৈত্রীর সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ যুব শক্তির যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম ফারুক মজনু, মারুফ সরকার, শহিদুল ইসলাম, আল-আমিন, জামাল উদ্দিন রাসেল, এন. ইউ. আহমেদ, ইসমাঈল হোসেন পাটোয়ারী তুহিন, সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিনিধি।।

আগামীকাল রোববার( ১ নভেম্বর) থেকে মাধ্যমিকের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণিতে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে শুরু হচ্ছে পাঠদান। এরপর সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্টের ভিত্তিতে পরবর্তী শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ করার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ‌্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) মাউশি’র ওয়েবসাইটে এই সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।

এর আগে ৩০ দিনের সংক্ষিপ্ত এই সিলেবাস তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। এরপর তারা সেটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। পরে মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট অধিদফতরে পাঠানো হয় এই সিলেবাস।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের পাঠদান ৮ সপ্তাহের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যে ৮ সপ্তাহে সিলেবাস শেষ করতে হবে।

মাউশি-সূত্র জানায়, শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে বাড়ির কাজ ও অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। পাঠ্যসূচি ও মূল্যায়ন টুলস তৈরির ক্ষেত্রে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮ সপ্তাহ পাওয়া যাবে। কোন সপ্তাহে শিক্ষার্থীর কী মূল্যায়ন করা হবে, তার নির্দেশনা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে দেয়া হয়েছে। প্রথম সপ্তাহে মূল্যায়নের পর ২য় সপ্তাহের প্রস্তুতি নিতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে ৮ সপ্তাহ শেষে শিক্ষার্থী মূল্যায়ন কার্যক্রম শেষ হবে।

প্রস্তাবিত মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে শিক্ষার্থীকে প্রতি সপ্তাহে প্রত্যেক বিষয়ে একটি করে বাড়ির কাজ দিতে হবে। প্রত‌্যেক বিষয়ে ৮ সপ্তাহে প্রস্তাবিত ৮টি কাজ সম্পন্ন করতে হবে।

এছাড়াও শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক কাজের মূল্যায়ন করবেন। এ কার্যক্রমে প্রত‌্যেক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সব মূল‌্যায়নের তথ‌্য সংরক্ষণ করতে হবে।

মোয়াজ্জেম হোসেন ,পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।
ফ্রান্সে কার্টুন চিত্র একে বিশ্ব নবী হযরত মুহম্মাদ (সাঃ) কে অবমাননা করার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় ইমাম মুয়াজ্জিন কল্যাণ সমিতির আয়োজনে এতিমখানা জামে মসজিদ থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে কলাপাড়া পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে শেষ হয়।
পরে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, ইমাম মোয়াজ্জিন কল্যাণ সমিতির কলাপাড়া পৌরসভার সভাপতি মাও. মো. মাসুম বিল্লাহ রুমি, সাধারণ সম্পাদক মাও. ফেরদাউসুল হক গাজী, ইমাম মোয়াজ্জিন কল্যাণ সমিতি কলাপাড়া পৌরসভার উপদেষ্টা হাফেজ মো. আল-আমিন সরদার, পটুয়াখালী জেলা পরিষদ সদস্য ও কলাপাড়া ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ফিরোজ সিকদার প্রমুখ। বক্তারা ফ্রান্সের পণ্য বর্জন ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে মুসলিম জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানান।
###

নিউজ ডেস্ক।।

জরিমানা বা বিলম্ব ফিসহ ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় ফের বাড়িয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। ১০০ টাকা জরিমানা দিয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ফরম পূরণ করতে পারবে পরীক্ষার্থীরা। ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফরম পূরণ করা যাবে।

আর ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সোনালী সেবার মাধ্যমে ফরম পূরণের টাকা জমা দেয়া যাবে। ফরম পূরণের সময় আর বাড়ানো হবে না বলেও জানিয়েছে ঢাকা বোর্ড। গত ৪ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়টি জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। এর আগে গত ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বিলম্ব ফিসহ এইচএসসি পরীক্ষায়র ফরম পূরণের সুযোগ দেয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিলম্ব ফিসহ ফরমপূরণের সময় ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুনঃনির্ধারণ করা হলো। আর সোনালী সেবার মাধ্যমে বিলম্ব ফিসহ ফরমপূরণের ফি জমা দেয়ার শেষ তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ সময়ের পর ফরম পূরণের সময় আর বাড়ানো হবে না। নির্ধারিত সময়ে ফরম পূরণে ব্যর্থ হলে এর দায়ভার প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে। জানা গেছে, এইচএসসি পরীক্ষার ফি বাবদ পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে পত্রপ্রতি ১০০ টাকা, ব্যবহারিকের ফি বাবদ পত্রপ্রতি ২৫ টাকা, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের ফি বাবদ পরীক্ষার্থী প্রতি ৫০ টাকা, মূল সনদ বাবদ ১০০ টাকা, বয়েজ স্কাউট ও গার্লস গাইড ফি বাবদ ১৫ টাকা এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ফি বাবদ পরীক্ষার্থীপ্রতি ৫ টাকা নেয়া হবে।

এছাড়া অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীপ্রতি ১০০ টাকা অনিয়মিত ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। কেন্দ্র ফি বাবদ প্রতি পরীক্ষার্থীকে ৪০০টাকা ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফি বাবদ পরীক্ষার্থীদের পত্র প্রতি ২৫ টাকা দিতে হবে।

আর বিলম্ব ফি বাবাদ শিক্ষার্থীদের ১০০ টাকা জমা দিতে হবে।

নিউজ ডেস্ক।।

পাঠদানে নিয়োজিত থাকার কথা থাকলে ১৩ ধরনের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় প্রাথমিক শিক্ষকদের। ফলে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের মনযোগী করা যাচ্ছে না। অনেক সময় পাঠদান বন্ধ থাকছে। যা মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এসব বিবেচনায় শুধু নির্বাচন ছাড়া পাঠদানের বাইরে আর কোনো কাজে না জড়ানোর জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও তার অধীনস্থ সংস্থাকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

দেশের সবগুলো মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে এ ধরনের উপানুষ্ঠানিক পত্র দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সূত্র জানিয়েছে, পাঠদানের বাইরে শিক্ষকদের ১৩ ধরনের কাজ করতে হয়।

এসব কাজ করতে গিয়ে ক্লাস বন্ধ থাকছে দিনের পর দিন। ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও হালনাগাদ করা, ভোটগ্রহণ, শিশু জরিপ, কৃষিশুমারি, আদমশুমারি, উপবৃত্তি তালিকা প্রণয়ন ও প্রাপ্তিতে সহযোগিতা, খোলাবাজারে চাল বিক্রি তদারকি, বিস্কুট খাওয়ানো ও হিসাব সংরক্ষণ, কাঁচা-পাকা ল্যাট্রিনের হিসাব-তথ্য সংগ্রহ করা, কৃমির ট্যাবলেট, ভিটামিন-এ ক্যাপসুলসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ প্রাথমিকের অনুষ্ঠান ছাড়াও দর্শকের সারি পূরণ করার কাজ শিক্ষকদের দিয়ে করানো হয়।

ময়মনসিংহে তারাকান্দার পানিহরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক এমরানুল হাই বলেন, শিক্ষকদের সহজে পাওয়া যায় এ কারণে শিক্ষকদের দিয়ে পাঠদান বহির্ভূত এসব কাজ করানো। এতে পাঠদানের ক্ষতি হয়। এ অবস্থা থেকে বের করে আনা উচিত বলে মনে করেন এই শিক্ষক।

শিক্ষকরা বলছেন, প্রত্যেক মাসে ছাত্র হাজিরা খাতায় নাম ওঠানো, দৈনন্দিন উপস্থিতি-অনুপস্থিতি হিসাব সংরক্ষণ, হোম ভিজিট, উপকরণ তৈরি, দৈনিক পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, বার্ষিক প্রাথমিক বিদ্যালয় শুমারি তথ্য, প্রাথমিক শিক্ষক সমাপনী সার্টিফিকেট লেখা, বছরে তিনটা পরীক্ষা ছাড়াও মডেল টেস্ট, সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষার নির্ভুল তথ্য পূরণসহ বিশাল কাজ শিক্ষকদের করতে হয়।

এর পরও স্কুলের বাইরে নানা ধরনের কাজ করতে গিয়ে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ৯ মাসব্যাপী সিইনএড প্রশিক্ষণের পরিবর্তে দেড় বছর ব্যাপী ডিপিইএড প্রশিক্ষণ প্রদানের ফলে শিক্ষকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ প্রশিক্ষণ গ্রহণে ন্যস্ত থাকেন।

উল্লেখ করা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য নতুন পদ সৃজন ও নতুন শিক্ষক নিয়োগ করার সত্ত্বেও শিক্ষক ছাত্র অনুপাত ১:৩৬। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭০ ভাগ মহিলা শিক্ষক। তাদের ছয় মাসব্যাপী মাতৃত্বকালীন ছুটি, প্রশিক্ষণ ইত্যাদির কারণে পদস্থ শিক্ষকদের মধ্যে প্রকৃত শিক্ষকদের সংখ্যা প্রায়ই কম থাকে।

ফলে প্রায় সব শিক্ষককে অতিরিক্ত ক্লাস গ্রহণসহ শিখন কার্যক্রমে অতিরিক্ত সময় নিয়োজিত থাকতে হয়। এর মধ্যেই শিখন বা বিদ্যালয় সম্পৃক্ত নয় এরূপ সরকারি কার্যক্রম সম্পাদনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ কর্তৃক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

ফলে শিক্ষকদের শিখন কার্যক্রমে পর্যাপ্ত সময় প্রদান ও শিখন মান বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। চিঠিতে আরো বলা হয়, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে এবং প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করতে শিক্ষকদের শিখন কার্যক্রমে নিয়োজিত থাকার পরিবেশ ও সুযোগ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে বিদ্যালয় বা শিখন সংশ্লিষ্ট নয় এরূপ কার্যক্রমে শিক্ষকদের বিরত রাখা প্রয়োজন।

এ প্রেক্ষাপটে শুধু নির্বাচন কার্যক্রম ছাড়া অন্যান্য কার্যক্রমে শিক্ষকদের দায়িত্ব প্রদান না করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনাযোগ্য বলে মনে করি। এ ক্ষেত্রে সচিবের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়। দেশে প্রাথমিক স্তরে প্রায় চার লাখ শিক্ষক রয়েছেন। মন্ত্রণালয়ের এ উদ্যোগে শিক্ষকরা সন্তুষ্ট। তারা বলেছেন, শুধু পাঠদানে নিয়োজিত থাকলে শিক্ষার মান বাড়ানো সম্ভব।

নিউজ ডেস্ক।।

প্রাথিমক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণে শর্ত সাপেক্ষে ১৩তম গ্রেডে বেতন উন্নীত করে রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ,,

শর্তে বলা আছে যে, ৪ নং কলামে নির্ধারণকৃত বেতন গ্রেড ৫ নং কলামে প্রদর্শিত যোগ্যতা/অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কার্যকর হবে। সরকারি প্রাথিমক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ এর তফশিল {বিধি২(গ)} তে যোগ্যতা/অভিজ্ঞতায় উল্লেখ আছে যে , সহকারী শিক্ষক পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক/সমমান পাস হতে হবে। উন্নীত স্কেলের শর্ত মতে যে সকল সহকারি শিক্ষকগণের শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক রয়েছে তারাই কেবলমাত্র এ উন্নীত স্কেলের আওতায় আসবেন।

প্রাথিমক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণে শর্ত সাপেক্ষে ১৩তম গ্রেডে বেতন উন্নীত করে রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। শর্তে বলা আছে যে, ৪ নং কলামে নির্ধারণকৃত বেতন গ্রেড ৫ নং কলামে প্রদর্শিত যোগ্যতা/অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কার্যকর হবে।

সরকারি প্রাথিমক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ এর তফশিল {বিধি২(গ)} তে যোগ্যতা/অভিজ্ঞতায় উল্লেখ আছে যে , সহকারী শিক্ষক পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক/সমমান পাস হতে হবে। উন্নীত স্কেলের শর্ত মতে যে সকল সহকারি শিক্ষকগণের শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক রয়েছে তারাই কেবলমাত্র এ উন্নীত স্কেলের আওতায় আসবেন।প্রাথিমক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণে শর্ত সাপেক্ষে ১৩তম গ্রেডে বেতন উন্নীত করে রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

শর্তে বলা আছে যে, ৪ নং কলামে নির্ধারণকৃত বেতন গ্রেড ৫ নং কলামে প্রদর্শিত যোগ্যতা/অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কার্যকর হবে। সরকারি প্রাথিমক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ এর তফশিল {বিধি২(গ)} তে যোগ্যতা/অভিজ্ঞতায় উল্লেখ আছে যে , সহকারী শিক্ষক পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক/সমমান পাস হতে হবে।

উন্নীত স্কেলের শর্ত মতে যে সকল সহকারি শিক্ষকগণের শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক রয়েছে তারাই কেবলমাত্র এ উন্নীত স্কেলের আওতায় আসবেন।প্রাথিমক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণে শর্ত সাপেক্ষে ১৩তম গ্রেডে বেতন উন্নীত করে রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। শর্তে বলা আছে যে, ৪ নং কলামে নির্ধারণকৃত বেতন গ্রেড ৫ নং কলামে প্রদর্শিত যোগ্যতা/অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কার্যকর হবে।

সরকারি প্রাথিমক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ এর তফশিল {বিধি২(গ)} তে যোগ্যতা/অভিজ্ঞতায় উল্লেখ আছে যে , সহকারী শিক্ষক পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক/সমমান পাস হতে হবে।

উন্নীত স্কেলের শর্ত মতে যে সকল সহকারি শিক্ষকগণের শিক্ষাগত যোগ্যতা ২য় শ্রেণির স্নাতক রয়েছে তারাই কেবলমাত্র এ উন্নীত স্কেলের আওতায় আসবেন।

নিউজ ডেস্ক।।
আসন্ন নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা সমন্বিত বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মুঞ্জরি কমিশন- ইউজিসি। মানবিক, ব্যবসায় ও বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণরা উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠ্যসূচির ওপর ভিত্তি করে তৈরি প্রশ্নপত্রে এই ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। অধ্যাপক শহীদুল্লাহ বলেন, ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতির বিভিন্ন বিষয়ে আলেচনার জন্য ১৯৭৩ এর অধ্যাদেশ বলে গঠিত চারটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদরে সঙ্গে শিগগিরই বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

“রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী সমন্বিত পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন সময়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। গত বছর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ সমন্বিত পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।” পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা ‘দৃঢ়কণ্ঠে সমন্বিত পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার জন্য তাদের অভিমত পুনর্ব্যক্ত করেন’ বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। অধ্যাপক শহীদুল্লাহ বলেন, “আজ দেশ ও জাতির আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে সমন্বিত পদ্ধতিতে একটি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হোক, এখানে দ্বিমতের কোনো অবকাশ নেই। আমরা যদি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করি তাহলে দেশ ও জাতি আমাদের অভিনন্দিত করবে।” ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত এই সভায় সমন্বিত পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ে ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম। কমিশনের সদস্য অধ্যাপত মুহাম্মদ আলমগীর স্বাগত বক্তব্য দেন।

আরেক সদস্য অধ্যাপক মো. সাজ্জাদ হোসেন এসময় উপস্থিত ছিলেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবে আলাদা পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয় বলে এইচএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ঘুরে ঘুরে পরীক্ষা দিতে হয়। একই বিষয়ে ভর্তি হওয়ার পরীক্ষা দিতে তাদের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি নিতে হয়। এ ব্যবস্থার বদলে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা এক দিনে এক পদ্ধতিতে নেওয়ার কথা ভাবছে সরকার, যাকে বলা হচ্ছে সমন্বিত বা গুচ্ছ পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী একবার পরীক্ষা দিলেই চলবে, প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে তাকে গুচ্ছে থাকা কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে, যেভাবে মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ২০১৩ সালে সমন্বিত পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার আয়োজন করেও শেষ পর্যন্ত আন্দোলনের মুখে তা বাতিল করে। সরকারের গত মেয়াদে তখনকার শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গুচ্ছভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ নিলেও বিভিন্ন পক্ষের বিরোধিতায় তা আর আলোর মুখ দেখেনি। তবে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি গতবছর আবারও বিষয়টি বাস্তবায়নে উদ্যোগী হন এবং ২০২০ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা সমন্বিত পদ্ধতিতে নেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করন।

দীপু মনির যুক্তি, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া গেলে শিক্ষার্থীদের হয়রানি আর অর্থের অপচয় কমে যাবে। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ আরও প্রশস্ত হবে, কারণ এখন ইচ্ছা থাকলেও সব জায়গায় পরীক্ষা দেওয়া তাদের সবার পক্ষে সম্ভব হয় না।

নিউজ ডেস্ক।।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ছাত্রলীগকে দিয়ে দুঃশাসন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে গণজাগরণ ও গণসচেতনতাকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। ছাত্রলীগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে আপনাদের কপাল ভালো, অন্যথায় ছাত্রলীগই আপনাদের গদি ছাড়ার কারণ হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

গত মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের চার ছাত্রকে রাতভর ছাত্রলীগের নির্যাতনের প্রতিবাদে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এর আগে জহুরুল হক হলে ছাত্রলীগের নির্যাতনের প্রতিবাদে প্রক্টরের পদত্যাগসহ ৪ দফা দাবি এবং ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি নিপীড়নবিরোধী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার দুই বছর পূর্তি স্মরণে ১২ ছাত্রসংগঠনের জোট সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্রঐক্যের ব্যানারে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল হয়। ভিপি নুর অভিযোগ করেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ছাত্রলীগের অপকর্মের সহযোগীর ভূমিকা পালন করে। হলগুলো থেকে অছাত্র-বহিরাগত উচ্ছেদে দীর্ঘদিন প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছি, আলোচনা করেছি। কিন্তু আজ পর্যন্ত প্রশাসন কিছুই করেনি।’ ভিপি নুর আরও বলেন, ‘অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। ঘটনা ঘটার পর গণমাধ্যমসহ সর্বত্র আলোচনা তৈরি হয়, প্রশাসন লোকদেখানো তদন্ত কমিটি করে, সেই তদন্ত বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আলোর মুখ দেখে না।

‘ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে দাসপ্রথা কায়েম করেছে। ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম করলে হলে থাকা যায়, প্রোগ্রাম না করলে থাকা যায় না—এই দাসপ্রথা সরকার পরিবর্তন হলেও নতুন যারা আসবে তাদের ছাত্রসংগঠনও হয়তো চালু রাখবে।’ সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি ভেবে থাকেন যে আপনাদের সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে দিয়ে ছাত্রসমাজকে থামিয়ে দেবেন, স্বৈরাচারী শাসন দীর্ঘায়িত করার জন্য ছাত্রসমাজকে নিশ্চুপ রাখবেন, আপনারা ভুল করবেন।’ এসময় সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্রঐক্যের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে ‘জঘন্যতম ও ব্যর্থতম’ প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানীর পদত্যাগ, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে বৈধ সিট দেয়া ও অছাত্র-বহিরাগত বিতাড়ন করে হলগুলোতে ছাত্রলীগের সন্ত্রাস-দখলদারি বন্ধ করা, ২২ ডিসেম্বর ডাকসু ভবনে ছাত্রলীগ-মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের হামলা-ভাঙচুর ও গত মঙ্গলবার রাতে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার এবং নিরাপদ ও গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস বিনির্মাণ।

সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্রঐক্যের নেতা নুর বলেন, জহুরুল হক হলের চারজন শিক্ষার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করে হল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দলকানা প্রশাসনের প্রক্টরিয়াল বডির মাধ্যমে ছাত্রলীগ থানায় দিয়েছে। ওই চার ছাত্রের কোনো অপরাধ ছিল না। ছাত্রলীগ তাদের মারল আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের থানায় দিল। নুরুল বলেন, ‘ছাত্রলীগ বলেছে, ওই চার ছাত্রশিবির করে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি যে ছাত্রলীগের মিছিল-মিটিং-প্রোগ্রামে নেতারা ক্যাম্পাসে র‌্যাকেট খেলেন, চা খান, সেই প্রটোকলে না আসায় শিবির অজুহাত দেখিয়ে তাদেরকে অমানবিকভাবে মারধর করেছে। ‘ছাত্রলীগ যে ভিন্নমতের শিক্ষার্থীদের ওপর বিভিন্ন সময়ে হামলা চালায়, নানা অপবাদ দিয়ে মারধর করে, এটি নতুন কোনো ঘটনা নয়।’ যোগ করেন নুর। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে বুয়েটের ছাত্র আবরারকে তো তারা মেরেই ফেলল। ডাকসুর নির্বাচিত ভিপি হয়েও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে গত ২২ ডিসেম্বর আমিসহ প্রায় ২৪ জন শিক্ষার্থী হামলার শিকার হয়েছি। ফলে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই।’

‘স্বৈরাচারী সরকারকে ঠেকানোর জন্য, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ বন্ধ করার জন্য, ছাত্র আন্দোলন দমনের জন্য শিক্ষাঙ্গনগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে ছাত্রলীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন ও সরকারের একটি পেটোয়া বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।’ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সালমান সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় সমাবেশে ভিপি নুরুলের সংগঠন সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের নেতা নাসির উদ্দীন প্রিন্সসহ সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্রঐক্যভুক্ত বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

২০১৯ বছরের সাকিব তার পারফরমেন্স দিয়ে ক্রিকেট অঙ্গনে নিজেকে নতুন করে চিনিয়েছেন। কিন্তু ম্যাচ ফিক্সিং না করে দুই বছরের জন্য সবধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। অবশ্য দোষ স্বীকার করায় এক বছরের শাস্তি স্থগিত। তবে বিশ্বকাপে নিজের জাত চিনিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ২০১৯ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপটা স্বপ্নের মতো কাটিয়েছেন বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ব্যাট হাতে ছিলেন জীবনের সেরা ফর্মে। টুর্নামেন্টের ৮ ম্যাচে ৫ ফিফটি ও ২ সেঞ্চুরিতে প্রায় ৮৭ গড়ে ৬০৬ রান করেছিলেন সাকিব। যে ম্যাচে ফিফটি পেরুতে পারেননি, সেটিতেও করেছিলেন ৪১ রান।

সবমিলিয়ে বিশ্বকাপের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন সাকিব। সেই বিশ্বকাপের সুবাদেই উইজডেনসহ বেশ কিছু ওয়েবসাইটের ২০১৯ সালের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশে ছিলেন তিনি। সে ধারাবাহিকতায় এবার ২০১৯ সালের বর্ষসেরা ওয়ানডে ব্যাটিং ইনিংসের জন্যও মনোনীত হয়েছেন সাকিব। জনপ্রিয় ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো বাছাই করছে ২০১৯ সালের সেরা ওয়ানডে ইনিংসগুলো। সেখানে সংক্ষিপ্ত তালিকায় রাখা হয়েছে ১০টি ইনিংস। এই ১০ ইনিংসের ৯টিই আবার বিশ্বকাপের। যার মধ্যে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিব আল হাসানের ১২৪ রানের ইনিংসটিও। মনোনীত প্রতিটি ইনিংসের ব্যাপারেই নিজেদের মূল্যায়নও জানিয়েছে ক্রিকইনফো। সাকিবের সেই ইনিংস সম্পর্কে তারা লিখেছে, ‘তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে বিশ্বকাপে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করার মাধ্যমে বাংলাদেশকে রান তাড়া করে নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয় এনে দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান।

পুরো ইনিংস খেলার সময় ডি/এল মেথডের ব্যাপারেও চিন্তা করতে হয়েছে।’ ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলাররা তার পাজর বরাবর বাউন্সার করছিল কিন্তু সাকিব অসামান্য দক্ষতায় সেগুলোকে পাল্টা জবাব দিয়েছিল। টন্টনের ছোট বাউন্ডারি, আন্দ্রে রাসেলের অফফর্ম এবং খানিক ভাগ্যের সহায়তায় লিটন দাসকে নিয়ে ১৮৯ রানের জুটি গড়েছিলেন সাকিব। নিজের পুরো ইনিংসে মনোমুগ্ধকর কিছু বাউন্ডারি হাঁকিয়েছিলেন সাকিব। আবার কিছু শটে অল্পের জন্য বেঁচেও গিয়েছিলেন।’ ক্রিকইনফোর বর্ষসেরা ওয়ানডে ব্যাটিংয়ে মনোনীত ইনিংসগুলো ১. নাথান কাউল্টান নিল (অস্ট্রেলিয়া) – ৯২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বিশ্বকাপ ২. শিখর ধাওয়ান (ভারত) – ১১৭ বনাম অস্ট্রেলিয়া, বিশ্বকাপ ৩. রোহিত শর্মা (ভারত) – ১৪০ বনাম পাকিস্তান, বিশ্বকাপ ৪. সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ) – ১২৪* বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বিশ্বকাপ ৫. শিমর হেটমায়ার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ১৩৯ বনাম ভারত, দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ৬. কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড) – ১০৬* বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, বিশ্বকাপ ৭. কার্লস ব্রাথওয়েট (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ১০১ বনাম নিউজিল্যান্ড, বিশ্বকাপ ৮. বাবর আজম (পাকিস্তান) – ১০১* বনাম নিউজিল্যান্ড, বিশ্বকাপ ৯. জনি বেয়ারস্টো (ইংল্যান্ড) – ১১১ বনাম ভারত, বিশ্বকাপ ১০. বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড) – ৮৪ বনাম নিউজিল্যান্ড, বিশ্বকাপ ফাইনাল

চলতি বছর পাবনার ৯ উপরে মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইউএনও হয়েছেন পাবনার বেড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসিফ আনাম সিদ্দিকী। তিনি শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান রাখায় এ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন। পাবনা জেলা প্রশাসক ও শিক্ষক, শিক্ষিকা, ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, কর্মকর্তা, কর্মচারি বাছাই কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বৃহস্পতিবার ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

পাবনা জেলা প্রশাসক জনাব কবীর মাহমুদ জানান, প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে পাবনা জেলার ৯ উজেলার মধ্যে বেড়া উপজেলার ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী সবার চেয়ে ভালো কাজ করেছে বলে বিবেচিত হয়েছেন। সে কারনেই জেলা প্রশাসন থেকে তাকে এবারে জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইউএনও হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ৩০ তম বিসিএস-এর এই কর্মকর্তা ২০১৮ সালে বেড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসাবে যোগদান করেন। এর আগে তিনি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তার আগে তিনি কক্সবাজার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্যাম্প-১২ ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

magnifiermenu linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram