সমিতির সভাপতি মো. আবু সাঈদ ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ আজ বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে এই দাবি করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, দুটি ঘটনাতেই সামাজিক অসহিষ্ণুতার বহিঃপ্রকাশ দেখা গেছে। রাষ্ট্রের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার হীন উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবে এসব ঘটনা ঘটানো হচ্ছে কি না তা ভেবে দেখার বিষয়। এ ছাড়া সামাজিক, পারিবারিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাবে কোথাও কোথাও ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের অবনতি দেখা যাচ্ছে।
সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি বলছে, এই অবস্থা থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে সব স্তরের শিক্ষার্থীর নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার বিকল্প নেই। নতুন প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা থেকে বের করে পরমতসহিষ্ণুতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তচিন্তাধারায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে, যাতে তারা আদর্শ জীবন গঠনসহ দেশ ও জাতির উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থী সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে। এসব ঘটনার তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি শিক্ষক সুরক্ষার ব্যাপারে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে।