গাড়িটি রাখা হয়েছিল উপজেলা সদর বাজারের সামনের রাস্তায়। সেখানে আবদুস সালামের সঙ্গে কথা হয় । তিনি বলেন, ‘পাম্পে পানি আসছে না। স্থানীয় মেকানিক দিয়ে মেরামতের চেষ্টা করছি। ঠিক হলে পানি দেওয়া সম্ভব হবে। ’বিশুদ্ধ পানিবাহী গাড়ি আসার খবর পেয়ে রাস্তার পাশে কোম্পানীগঞ্জ থানা সদর সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, জামিয়া রাহামানিয়া মাদ্রাসা ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া শতাধিক বন্যার্ত মানুষ সেখানে ভিড় করেন।এদিকে বিশুদ্ধ পানিবাহী গাড়ি আসার খবর পেয়ে রাস্তার পাশে কোম্পানীগঞ্জ থানা সদর সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, জামিয়া রাহামানিয়া মাদ্রাসা ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া শতাধিক বন্যার্ত মানুষ সেখানে ভিড় করেন। অপেক্ষায় থাকেন—কখন বিশুদ্ধ পানি পাবেন। তবে যন্ত্র মেরামত না হওয়ায় জানিয়ে দেওয়া হয়, পানি পাওয়া যাবে না। শুনে নিরাশ হয়ে ফিরে যান সবাই।
যাঁরা পানি আনতে গিয়েছিলেন, তাঁদের একজন হোসাইন আহমেদ। তিনি একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। স্ত্রী, সন্তান আর ভাইবোনকে নিয়ে রয়েছেন জামিয়া রাহামানিয়া আশ্রয়কেন্দ্রে। তিনি বলেন, ‘গাড়ি এসেছে দেখে লোকজনকে ডেকে এনেছিলাম।
নৌকা না থাকায় অনেকেই পানিতে ভিজে এসেছেন। পরে জানা গেল যন্ত্র নষ্ট, পানি দেওয়া যাবে না। আনার আগে সবকিছু ঠিক আছে কি না, সেটা যাচাই করার দরকার ছিল।’