এরই মধ্যে দলটির পরবর্তী সভাপতি কে হচ্ছেন, তা নির্ধারণের দিন তারিখ ঠিক করতে আগামী রবিবার বৈঠকে বসবে দলের ওয়ার্কিং কমিটি।
ভারতে কংগ্রেসের দায়িত্ব কে পাচ্ছেন?
তবে আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে, রাহুল গান্ধী নিজে ফের কংগ্রেস সভাপতির পদের দায়িত্ব নিতে নারাজ। মা সোনিয়া গান্ধী শারীরিক অসুস্থতা উপেক্ষা করে ওই পদে থেকে যান, তা তিনি চাইছেন না। বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী সেই দায়িত্ব নিন, তাও চাইছেন না রাহুল।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পরেও গান্ধী পরিবারের বাইরের কাউকে সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার দাবি তুলেছিলেন রাহুল। শেষ পর্যন্ত কংগ্রেসের প্রবীণ নেতাদের চাপে সোনিয়া গান্ধীই ফের সভানেত্রীর দায়িত্ব নিতে রাজি হন।
এ পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের সামনে দুটি বিকল্প রয়েছে। প্রথম বিকল্প- সীতারাম কেশরীর পরে সত্যিই গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকে কাউকে কংগ্রেসের সভাপতি বেছে নেওয়া। কেশরীর পরে ১৯৯৮ সালে সোনিয়া কংগ্রেসের সভানেত্রী হন। এখনও তিনিই সভানেত্রী। মাঝে ২০১৭ থেকে ২০১৯, দু’বছর রাহুল সভাপতি ছিলেন। দ্বিতীয় বিকল্প হলো, ফের কোনও অজুহাত খাড়া করে কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া। রাহুল সভাপতির পদে দায়িত্ব নিতে রাজি ছিলেন না বলে এর আগে দু’বার কংগ্রেস সভাপতির পদে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, আনন্দবাজার