এরপর লিটন চেষ্টা করেছিলেন রানের চাকা ঘোরাতে। বাংলাদেশ ইনিংসে প্রথম ছক্কাটি মারেন তিনি। উইকেটের চারদিকে ব্যাট ঘুরিয়ে রান তুলছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের চোট তাঁর কাছ থেকে আরও বিধ্বংসী কিছু দেখতে দেয়নি।
তিন বছর ওয়ানডে দলে সুযোগ পেয়ে এনামুল শুরুতে একটু ধীরলয়ে ব্যাটিং করলেও পরে সেট হয়ে আক্রমণাত্মক হয়েছেন। ৬২ বলে তাঁর ৭৩ রানের ইনিংসে ছিল ৬ বাউন্ডারি। ৩টি ছক্কাও মেরেছেন তিনি। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে দলে এনেছিল। ক্যারিবিয়ানে ওয়ানডে সিরিজে খেলার সুযোগ পাননি। জিম্বাবুয়েতে সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করলেন এনামুল।
লিটনের চোটের পর মাঠে নেমে মুশফিকুর রহিমও ভালো করেছেন। পবিত্র হজ পালনের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ছুটি নিয়েছিলেন। জিম্বাবুয়ে সফরের টি-টোয়েন্টি সিরিজেও তাঁকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। অনেক দিন পর ওয়ানডে খেলার সুযোগ পেয়ে অর্ধশতক পেয়েছেন মুশফিক। ৪৯ বলে ৫২ করে অপরাজিত ছিলেন। তাঁর ইনিংস বাউন্ডারি ছিল ৫টি। ১২ বলে ২০ করে অপরাজিত ছিলেন মাহমুদউল্লাহও