বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগে জটিলতা

ঢাকাঃ প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির উপাচার্য (ভিসি) পদ দীর্ঘদিন ধরেই শূন্য। এরপর গত তিন বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) উপাচার্য নিয়োগের প্যানেল পাঠাচ্ছে। তিন বছরে দুইবার উপাচার্যের প্যানেল প্রত্যাখ্যান করা হলেও এখনো উপাচার্য পায়নি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি। আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য (ভিসি) পদও দীর্ঘদিন ধরেই শূন্য। গত বছর তারা তিনজনের একটি ভিসি প্যানেল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। কিন্তু গত বছরের ২৯ নভেম্বর ফাইলটি মন্ত্রণালয় থেকে ফিরে আসে। তারপর গত ৯ মাসেও বিশ্ববিদ্যালয়টিতে কোনো ভিসি নিয়োগ হয়নি। বর্তমানে প্রো-ভিসির পদটিও শূন্য রয়েছে। দীর্ঘদিন উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, এমনকি কোষাধ্যক্ষ সংকট থাকার পরও তিনবার কোষাধ্যক্ষ নিয়োগের প্যানেল প্রত্যাখ্যান করা হয় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির।

ইউজিসির সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, দেশে বর্তমানে ১১৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৪৩টিতে উপাচার্য নেই। উপ-উপাচার্য নেই এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮৩টি। কোষাধ্যক্ষ নেই ৪৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। দীর্ঘদিন এসব গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রেখেও দিব্যি সব একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম চালাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ইউজিসি থেকে বারবার এসব পদে জনবল নিয়োগের কথা বলা হলেও মানছে না বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অতিরিক্ত সচিব মো. আবু ইউসুফ মিয়া বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়কে জিজ্ঞাসা করতে হবে কেন নেই? আমরা তাদের বারবার চিঠি দিচ্ছি। কেউ ভিসি নিয়োগের প্যানেল পাঠাচ্ছে, কেউ পাঠাচ্ছে না। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে যাদের কোনো কার্যক্রম নেই। তাদেরই জিজ্ঞাসা করতে হবে কেন ভিসি নেই।

এবিষয়ে ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান বলেন, উপাচার্য, উপ-উপাচার্য কিংবা কোষাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দিলে যেহেতু তাদের কিছু বাড়তি সুযোগ সুবিধা দিতে হয়, সেহেতু ইচ্ছাকৃতভাবেই এসব পদ শূন্য রাখা হয়। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড চায় রাষ্ট্রপতি যে উপাচার্য নিয়োগ দেন তারা তাদের বেতনভুক্ত কর্মচারী হোক। তিনি বলেন, কিছু প্রতিষ্ঠান আছে বিশ্ববিদ্যালয়কে সনদ বিক্রির দোকান মনে করে। আমি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় একবার সব ইউনিভার্সিটিকে নোটিশ করলাম যাদের উপাচার্য নেই তারা দ্রুত উপাচার্য নিয়োগ দিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে। কারণ যেসব শিক্ষার্থী তাদের কোর্স শেষ করে বের হচ্ছেন তাদের সনদে যদি বৈধ উপাচার্যের স্বাক্ষর না থাকে তাহলে তো সেই সনদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন উঠবে। এদিকে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি চলছে রাস্তার লাইসেন্সবিহীন টেম্পুর মতো। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি দুই হাজার শিক্ষার্থীর অনুমতি নিয়ে আট হাজার সনদ বিক্রি করছে। এটাই দেশের একমাত্র ইউনিভার্সিটি যারা কনভোকেশনে রাষ্ট্রপতিকে দাওয়াত দিয়ে সেটা বাতিল করেছে। আসলে এভাবেই চলছে সবকিছু।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুযায়ী, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ ধরনের কমিটি থাকতে হয়। এর মধ্যে তিনটি কমিটির সভাপতি থাকেন ভিসি। তিনটি কমিটিতে ভিসি মনোনীত শিক্ষক সভাপতি হন। আর বাকি তিনটি কমিটিতে সভাপতি থাকেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার না থাকলেও তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে আর্থিকসহ নানা বিষয়ে অস্বচ্ছতা দেখা দিয়েছে।

ভিসি নিয়োগের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছিলো, আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য নিয়োগের জন্য প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে অধ্যাপক ড. নিলুফার বেগম নিলুর প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকায় তার পরিবর্তে বিকল্প প্রস্তাবসহ নতুন করে তিনজনের প্যানেল প্রস্তাব পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। একইভাবে চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চিটাগংয়ের উপাচার্য নিয়োগের ফাইলটি ফেরত আসে। মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছিলো, প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে অধ্যাপক ড. মো. জাহিদ হোসেন শরীফের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা না থাকায় তার পরিবর্তে বিকল্প প্রস্তাবসহ নতুন করে তিনজনের প্যানেল প্রস্তাব পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। এখনো এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসির পদটি শূন্য রয়েছে। ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভের (ইউডা) প্রো-ভিসি নিয়োগের ফাইল ফেরত আসে এ বছরের ৯ এপ্রিল। শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রো-ভিসি পদে নিয়োগের জন্য প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে ড. এএফএম নাজমুস সাদাত সহযোগী অধ্যাপক হওয়ায় তার পরিবর্তে নতুন প্যানেল পাঠাতে বলেছে। গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রাইম ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার নিয়োগের ফাইল ফেরত আসে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ট্রেজারারের পাশাপাশি প্রো-ভিসি পদও শূন্য রয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রাইম ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার নিয়োগের জন্য প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্যে মু. হুমায়ূন কবীর লস্কর এবং ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার বিএন (অব.)-এর অধ্যাপনার অভিজ্ঞতা না থাকায় তাদের পরিবর্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুসারে যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নতুন করে তিনজনের প্যানেল প্রস্তাব পাঠানোর অনুরোধ করা হলো। কিন্তু ১০ মাস পার হলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেজারার নিয়োগ হয়নি। এখন প্রো-ভিসি পদটিও খালি রয়েছে।

ইউজিসি বলছে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ও ট্রেজারার পদ শূন্য থাকলেও তারা সে ব্যাপারে তেমন কোনো তাগিদ বোধ করছে না। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, প্যানেল পাঠানোর পর সব প্রক্রিয়া শেষে প্রজ্ঞাপন জারি হতে অনেক ক্ষেত্রে এক বছরও সময় লেগে যায়। ফাইল পাঠানোর পর দীর্ঘসময় কেন অপেক্ষা করতে হয় এবং এত দীর্ঘসূত্রতা কোথায় সেটাও চিহ্নিত করা দরকার। সমযোগ্যতাসম্পন্ন না পাওয়া গেলে কালক্ষেপণ না করে দ্রুতই যেন তা ফেরত পাঠানো হয়।

ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক প্রফেসর ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এমন শিক্ষকদের ভিসি হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ করেন যারা তাদের মতো চলেন এবং কথা শোনেন। অযোগ্য হলেও তাদেরকেই সুপারিশ করা হয়। এদিকে বেসরকারি ইউনিভার্সিটিগুলোতে ছাত্র সংখ্যা কম, ফান্ডের ঘাটতিসহ বিভিন্ন সমস্যা থাকে। ফলে যারা উপাচার্য হওয়ার যোগ্য তারা এগুলো বিবেচনায় নিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানে উপাচার্য হতে চান না। দেশের প্রবীণ এই শিক্ষাবিদ বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রাস্টি বোর্ড যেমন খুশি তেমনভাবেই সব কার্যক্রম পরিচালনা করতে চান। কিন্তু রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে উপাচার্য নিয়োগ হলে তা আর সম্ভব হয় না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই উপাচার্যদের প্রতিপক্ষ মনে করতে শুরু করেন এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশে বহু বেসরকারি ইউনিভার্সিটি হয়েছে। কিন্তু এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য প্রশাসন নিয়ে এখনো সমস্যা রয়েই গেছে। আমি মনে করি এ সংকট দূর করতে ইউজিসির জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার খুঁজে পেতে গলদঘর্ম অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কারণ প্রতিটি পদের জন্য তিনজনের প্যানেল পাঠাতে হয়। আর তিনজনকেই সমযোগ্যতাসম্পন্ন হতে হয়। কিন্তু সাধারণভাবে যেহেতু এক নম্বরে থাকা ব্যক্তিকেই ওই পদের জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়। তাই দ্বিতীয় ও তৃতীয় নম্বরে থাকতে কেউ নাম দিতে আগ্রহী হন না। আবার অবসরপ্রাপ্ত অনেক ভালো শিক্ষক থাকলেও ট্রাস্টি বোর্ডের কর্তৃত্বের কারণে তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে অনীহা দেখান।

ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘আইন অনুযায়ী ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে তিনজনের প্যানেল পাঠাতে হবে। এখন যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যোগ্য প্রার্থী খুঁজে না পায়, তাহলে তারা ইউজিসির সহায়তা নিতে পারে। তারা প্যানেলের চিঠিতে লিখতে পারে, যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে মন্ত্রণালয় বা ইউজিসি থেকে যে প্যানেল দেওয়া হবে তারা সেটা মেনে নেবে। তাহলে আমরাই প্যানেল করে দেব। আসলে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ইচ্ছে করেই কালক্ষেপণ করে।

উপাচার্য নেই যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে-
ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ডেলটা ইউনিভার্সিটি, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, চিটাগাং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, টাইমস ইউনিভার্সিটি, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি সৈয়দপুর, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কাদিরাবাদ, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কুমিল্লা, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলারস, এপিআই ইউনিভার্সিটি, নরদান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা, ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম, সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, রবীন্দ্র সৃজনকলা ইউনিভার্সিটি, রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা ইউনিভার্সিটি, আনোয়ার খান মডার্ন ইউনিভার্সিটি, বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি রাজশাহী, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি, শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা, তিস্তা বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামী ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বাংলাদেশ, লালন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইবাইস ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা।

সূত্র জানায়, ভিসি হিসেবে নিয়োগের জন্য প্রথম শ্রেণি বা সমমানের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা পিএইচডি ডিগ্রি এবং কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্যূন ১০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। এর সঙ্গে গবেষণা ও প্রশাসনিক কাজে অভিজ্ঞতা মিলিয়ে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। প্রো-ভিসি পদে ভিসি পদের মতো শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হলেও ১৫ বছরের অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। তবে ট্রেজারার পদে নিয়োগের জন্য ন্যূনপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিসহ অন্যূন ১৫ বছরের অধ্যাপনা, প্রশাসনিক বা আর্থিক ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হয়।

শিক্ষাবার্তা ডট কম/এএইচএম/১৫/০৯/২০২৩     

দেশ বিদেশের শিক্ষা, পড়ালেখা, ক্যারিয়ার সম্পর্কিত সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, ছবি, ভিডিও প্রতিবেদন সবার আগে দেখতে চোখ রাখুন শিক্ষাবার্তায়