ঠাকুরগাঁওয়ের “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার” পরিদর্শন করলেন- জজ হাসানুজ্জামান

মোঃ জাহিদ হাসান মিলু।।
ঠাকুরগাঁওয়ের “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার” স্থাপনের কয়েক দিনের মধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দর্শনার্থীদের।

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের একটি উক্তি ‘ সাত কোটি বাঙালিকে দাবায় রাখতে পারবা না’- এ উক্তির স্পিরিট থেকে ধারণা নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার”।

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান এর একান্ত প্রচেষ্টায় দীর্ঘ কয়েক মাস থেকে “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার” এর নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে গত শুক্রবার (২১ শে জুন)।

বুধবার (২৬ শে জুন) বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্মিত “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার” পরিদর্শন করেন ঠাকুরগাঁওয়ের বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হাসানুজ্জামান ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিনুল ইসলাম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিলা ব্রতো কর্মকার প্রমুখ।

এসময় জেলা প্রশাসক অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন, ৭ মার্চের পরবর্তী ঘটনা প্রবাহ হতে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ, বাংলাদেশের অভ্যুদয়, ২০০০-২০১৫ পর্যন্ত এমডিজি সফল বাস্তবায়ন, ২০২০ এ বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবর্ষ উৎযাপন, ৭ম পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনা,২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে মধ্যম আয়ের দেশে রুপান্তর, ২০১৬-২০৩০ এসডিজি বাস্তবায়ন, সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮ এর ৩টি বাতিঘর আমার গ্রাম আমার শহর, তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও সুশাসন, ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ, ২০৭১ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষে উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে আহোরণ, ২১০০ সালের ডেল্টা প্ল্যান, মাননীয়প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ এবং ১০টি মেগা প্রকল্প সচিত্ররুপে স্থান পেয়েছে এ কর্ণারে।

বাংলাদেশের অতীত জন্মইতিহাস, বর্তমান মিশন ও ভবিষ্যৎ ভীশন তরুন প্রজন্মের নিকট তুলে ধরাই এ কর্ণার স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য।

এছাড়াও ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রতিদিন অনেক মানুষ দেখতে ও জানতে আসছেন এই “অদম্য বাংলাদেশ কর্ণার ।”