আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের দুই সহকারী প্রধান শিক্ষকের কাণ্ড

নিউজ ডেস্ক।।

প্রতিষ্ঠানটির মতিঝিল শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. ছালাম খানের বিএড সনদ বৈধতার বিষয়ে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিত মন্ত্রণালয় ২০১৭ সালে তার বেতন-ভাতা স্থগিত করে। তবে তিনি উচ্চ আদালতে রিট করে ২০১৯ সালে বেতন-ভাতা ফিরে পান। স্থগিতকালীন বেতন-ভাতা ফেরত না দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও তিনি এ সময়ে পাঁচ লাখ ৯৭ হাজার ২০০ টাকা তুলেছেন। এ টাকা জমা দেওয়ার সুপারিশ করে তদন্ত দল।

মুগদা শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে শরীর চর্চা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি এনটিআরসিএ সনদ ছাড়া ২০১১ সালে সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষক পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ পান। এরপর ২০২১ সালে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ পান তিনি। সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষক বৈধভাবে নিয়োগ না হওয়ায় সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে তার নিয়োগ বৈধ নয়। তাকে ২৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০ টাকা বেতন-ভাতা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদনে।